শুক্রবার , এপ্রিল ২৬ ২০২৪
নীড় পাতা / জাতীয় / হ্যালো লিডার হ্যালো মিনিস্টার: সময়োপযোগী আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ এবং অতঃপর…

হ্যালো লিডার হ্যালো মিনিস্টার: সময়োপযোগী আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ এবং অতঃপর…

দেশে সঙ্কট কী, সমাধানের উপায় কী সেটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন বা অনুধাবণ করেন। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে তিনি যে সাহসিকতার সঙ্গে আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন, তা আশা জাগানিয়া। একই সঙ্গে তার আশঙ্কাও অমূলক নয়। সে কারণে এ অর্থ ছাড় বা খরচের ক্ষেত্রে সরকারের নির্দেশনা মানা হচ্ছে কিনা তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কঠোরতার সঙ্গে এ অর্থ ছাড় এবং তা ব্যবহার পদ্ধতি মানতে বাধ্য করতে হবে সংশ্লিষ্ট সবাইকে।

প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা করোনা পরিস্থিতির কারণে ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন গত ৫ এপ্রিল। করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের কারণে দেশে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় নতুন চারটিসহ মোট পাঁচটি প্যাকেজে এই আর্থিক সহায়তা ঘোষণা করা হয় গণভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে। ঘোষিত এই আর্থিক সহায়তা বিভিন্ন মহলের সাধুবাদ পেয়েছে। এই সঙ্কটকালীন সময়ে দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল এবং মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রাখতে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্যাকেজটি দেশবাসীর মধ্যে আশার আলো জাগিয়েছে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আবারও প্রমাণ করলেন দেশবাসীর কল্যাণে তিনি সদা জাগ্রত। দেশবাসীর সমস্যা-সঙ্কট মোকাবিলায় তিনি সবসময় নিবেদিত প্রাণ। বাস্তবতার কথা বিবেচনা করে আর্থিক প্রণোদনার এ প্যাকেজটি ঘোষণার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ। জনগণের পক্ষ থেকে তার প্রতি অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

এ ধরনের একটি সাহসী পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘সকলের কষ্ট লাঘব করা আমাদের দায়িত্ব। সে দায়িত্ব নিয়েই আমরা আজ প্যাকেজ ঘোষণা করেছি। এর সুফলটা আশা করি সকলেই পাবে। কিন্তু এর সুযোগ নিয়ে কেউ যেন কোনো ধরনের দুর্নীতি-অনিয়ম বা কোনো ধরনের অপব্যবহার না করেন। আমার সোজা কথা- কেউ এর সুযোগ নিয়ে অপব্যবহার করবেন না।’-প্রধানমন্ত্রীর মুখে দুর্নীতি বা সরকারি সুবিধার অপব্যবহারের কথাটি যখন একাধিকবার উচ্চারিত হয়, তখন বুঝতে হবে এ ধরনের আশঙ্কা অমূলক। এই যে করোনাভাইরাসের মতো মহামারির সময়ে সরকার যে ত্রাণ দিচ্ছে তা নিয়েও নানা ধরনের অপকর্ম হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে এ বিষয়ে সতর্ক করার পরেও ত্রাণ চুরির কথা জানা গেছে। যিনি বা যারা এই চুরির ঘটনা ঘটাল তাদের বিরুদ্ধে কঠিন কোনো পদক্ষেপের কথা জানা যায়নি। সঙ্কটটি মূলত সেখানে।

আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণাকালে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে যে দুর্নীতি বা অপব্যবহারের আশঙ্কা ব্যক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী, তা বাস্তবতা বটে। এই বাস্তবতার জায়গায় আমরা আসলে কতটা লড়াই করতে পারছি- সেটাই প্রশ্ন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের লড়াই বা সংগ্রাম কমবেশি সবসময়ই ছিল বা আছে। কিন্তু যারা সমাজের এই মহাব্যাধি নিয়ন্ত্রণ বা নির্মূল করার ক্ষমতা রাখেন বা যারা নিজেদের সংশোধন করলে দুর্নীতির মতো ব্যাধি সমাজ থেকে নির্মূল হয় তারা সে দায়িত্বটুকু পালন করছেন না। ফলে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভাগ্য তিমিরেই রয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের যে সাধারণ মানুষটি বা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা সরকারি বা বেসরকারি ব্যাংক থেকে ঋণ নেন তিনি কিন্তু সময়মতো ঋণ পরিশোধ করেন। কিন্তু যে ব্যক্তিটি ক্ষমতাধর তিনি ঋণ পরিশোধ করার বদলে পকেটমারের মতো ওই টাকা মেরে দিয়ে অন্যের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেন। ধারাবাহিকভাবে এসব ঘটনা ঘটে চললেও কোনো দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা দেখা যায়নি। ফলে ক্ষমতাধর ঋণগ্রহীতাদের পোয়াবারো সব সময়ই।

একথা কে-না জানে বাংলাদেশে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ফেরত দেন না ক্ষমতাধর ব্যবসায়ী বা শিল্পপতিরা। শেয়ার বাজার ধসিয়ে দেন ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা, আর ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ মানুষ। ব্যাংক থেকে যে খাতে ঋণ নেন, সে খাতে তা কাজে না লাগিয়ে অন্য খাতে ব্যবহারের ঘটনা বাংলাদেশে ভুরি ভুরি। কিন্তু এমন কটি ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়েছে? বিভিন্ন ক্ষেত্রকে নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্যে রাখতে দেশে অনেক আইন রয়েছে, কিন্তু তার প্রয়োগ শুধু সাধারণ বা দুর্বল মানুষের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায়। ক্ষমতাধর বা ‘তথাকথিত অসাধারণ’ ব্যক্তিটি বা ব্যক্তিরা বরাবরই আইনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে ধীরে ধীরে সমাজের সব স্তরে আইন না মানার প্রবণতা বাড়ছে। এটি সুস্থ সমাজ বা বিশুদ্ধ রাষ্ট্র গঠনে মারাত্মকভাবে অন্তরায় সৃষ্টি করবে। অথচ সেই রাষ্ট্র বা সমাজবিরোধী ক্ষমতাধরদের একজনকেও যদি দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দেয়া যায় বা তাদের জন্য আইনের ফাঁক গলিয়ে বের হওয়ার সুযোগ বন্ধ করা যায় তাহলে সমাজ ও রাষ্ট্রে নতুন ধারার সূচনা হতে পারে।

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে আর কয়েকটি উলেস্নখযোগ্য দিক ছিল। তিনি সবাইকে দেশীয় পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সম্ভাব্য এই বৈশ্বিক ও দেশীয় অর্থনৈতিক সংকট হতে উত্তরণের জন্য রপ্তানি খাতের পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের প্রতি আমাদের বিশেষ নজর দিতে হবে। আমি সবাইকে দেশীয় পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’ প্রধানমন্ত্রীর এই আহ্বানে আবারও প্রমাণ হলো দেশের প্রতি তার অপার দরদের কথা। একদিকে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য আর্থিক প্রণোদনা ঘোষণা, অন্যদিকে দেশীয় পণ্য উৎপাদন ও ব্যবহারের আহ্বান জানিয়ে তিনি দেশীয় শিল্পের বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখলেন। প্রধানমন্ত্রীর এই আহ্বানের সূত্র ধরে দেশীয় পণ্য উৎপাদনকারীদেরও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ মূলত গুণমান নিয়ে সন্দেহ ও মূল্যফেরের কারণে দেশীয় পণ্যের প্রতি উৎসাহ দেখায় কম।

মওকা বুঝে বা মানুষের দুঃসময়ে ‘ফটকাবাজ ব্যবসায়ীরা’ অতি মুনাফার লোভে দেশীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়ে মানুষকে যে সঙ্কটে ফেলেন সেটি মানুষকে দেশের পণ্য ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করে। এই যে, করোনাভাইরাসের মহাদুর্যোগকালে দেশের ব্যবসায়ীদের একাংশ যেভাবে লাভালাভের হিসাবে মেতে উঠেছেন তা কোনো সভ্য দেশে হয় না। বিশ্বব্যাপী দুর্যোগ বা কোনো সামাজিক আয়োজনকালে ব্যবসায়ীরা ছাড় দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশে তার উল্টোটা ঘটে। এ দেশে ঈদ বা পূজায় অথবা কোনো দুর্যোগে একশ্রেণির ব্যবসায়ী কোনো অনুশাসন বা ধর্ম মানেন না। এরা তখন মানুষের পকেট কাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন পকেটমারদের মতো। এ ছাড়া দেশীয় পণ্যের গুণগত মান নিয়েও মানুষের কমবেশি খেদ রয়েছে। বাংলাদেশের যে প্রতিষ্ঠানটি বিদেশে তার পণ্য রপ্তানি করে, সে একই প্রতিষ্ঠান যখন দেশের বাজারে পণ্য সরবরাহ করে গুণগত মান বজায় রাখে না। এই পরিস্থিতিতে দেশীয় পণ্য ব্যবহারের ইচ্ছা থাকলেও মানুষ বিদেশি পণ্যের দিকে আকৃষ্ট হয়।

সব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে বাংলাদেশের মানুষ ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম এমন উদ্দীপনামূলক মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের রয়েছে আশ্চর্য এক সহনশীল ক্ষমতা এবং ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করে দ্রম্নত ঘুরে দাঁড়ানোর সক্ষমতা। ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে যে জাতি মাত্র ৯ মাসে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে, সে জাতিকে কোনো কিছুই দাবিয়ে রাখতে পারবে না।’-এই মহামন্ত্র করোনা আতঙ্কে থাকা মানুষের কিছুটা হলেও উদ্দীপ্ত করবে। বাংলাদেশের মানুষ পারে এবং পারবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষকে যে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তার প্রতিধ্বনি প্রতিদিনই পাওয়া যায়। এখন সময়, জাতির পিতার মতো অসীম সাহস নিয়ে করোনা মোকাবিলায় নিজ নিজ অবস্থান থেকে লড়াই করা। প্রধানমন্ত্রীর মতো মানবতা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। করোনার বিরুদ্ধে এ লড়াইয়ে নিজেরা সতর্ক থাকার পাশাপাশি অসহায় মানুষের পাশে আমরা যদি যার যার সমর্থ অনুযায়ী দাঁড়াতে পারি তাহলে অবশ্যই আমরা এ লড়াইয়ে বিজয়ী হবো।

দেশে সঙ্কট কী, সমাধানের উপায় কী সেটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন বা অনুধাবণ করেন। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে তিনি যে সাহসিকতার সঙ্গে আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন, তা আশা জাগানিয়া। একই সঙ্গে তার আশঙ্কাও অমূলক নয়। সে কারণে এ অর্থ ছাড় বা খরচের ক্ষেত্রে সরকারের নির্দেশনা মানা হচ্ছে কিনা তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কঠোরতার সঙ্গে এ অর্থ ছাড় এবং তা ব্যবহার পদ্ধতি মানতে বাধ্য করতে হবে সংশ্লিষ্ট সবাইকে।

\হএ ক্ষেত্রে যেসব প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে অর্থ ছাড় দেয়া হবে সে সব প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় অর্থ দিতে হবে। যে সব সরকারি কর্মকর্তা বা সংগঠন এ অর্থপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকবেন, তারা দয়িত্বটুকু সঠিকভাবে পালন করছেন কি-না তার মনিটরিং প্রয়োজন। নামসর্বস্ব কোনো প্রতিষ্ঠান যাতে ‘সরকারি মাল দরিয়ামে ঢাল’ তত্ত্ব নিয়ে এ মহতী উদ্যোগকে বিতর্কিত করতে না পারে তা নিশ্চিত করা সংশ্লিষ্ট সবার নৈতিক দায়িত্ব।

বঙ্গবন্ধুর মতো মহাত্মা, দেশপ্রেমিক, জনদরদি, দূরদর্শী ও সাহসী নেতার কন্যা শেখ হাসিনার গুণের অভাব নেই। তিনি প্রয়োজন মতো কঠোর হতে পারেন এবং ‘সাদাকে সাদা কালোকে কালো’ বলার অসীম সাহস রাখেন। সেই রাষ্ট্রনায়ক কেন বারবার সতর্কতা দেবেন? দু’চারটি দৃষ্টান্তমূলক ঘটনা সৃষ্টি করে দিলেই তো কেলস্নাফতে। সমাজ ও রাষ্ট্রকে শুদ্ধ করার জন্য যে শুদ্ধি অভিযান তার নির্দেশে পরিচালিত হয়েছে সে ধারাবাহিকতায় শুদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে সব ক্ষেত্রে। বাংলাদেশসহ বিশ্বে আজ নানা কারণে আলোচিত নেতা শেখ হাসিনা। রাজনীতি-সমাজনীতি-অর্থনীতি-পররাষ্ট্রনীতিসহ এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেটা তার নখদর্পণে নেই। সময়মতো সঠিক সিদ্ধান্তটি নেওয়ার মতো সৎসাহস এবং অসাধারণ দক্ষতার অধিকারী শেখ হাসিনাই পারবেন বাংলাদেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে। সেই প্রতু্যৎপন্নমতি অসীম সাহসী নেতার কাছ থেকে আশঙ্কা বা সতর্কবার্তা্‌ নয়, অ্যাকশন দেখতে চায় জনগণ। জনগণ এখনো মনে করে, শেখ হাসিনাই পারবেন বাংলাদেশে শুদ্ধতার নতুন ধারার সূচনা করতে। সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে শেখ হাসিনাই পারবেন ন্যায়পরায়ণতার দৃষ্টান্ত তৈরি করতে। জনগণের এই বিশ্বাসকে বাস্তব রূপ দিতে করোনাভাইরাসের মতো আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়া দরকার জনগণের রক্তচোষা ব্যবসায়ী, অসৎ আমলা-কামলা-পেশাজীবী, ঘুষখোর, মজুতদার, দুর্নীতিবাজ, ব্যাংকলুটেরা, শেয়ারবাজার ধ্বংসকারী ও মানবতাবিরোধী ব্যক্তিদের মধ্যে। সতর্কতার বদলে সদ্য ঘোষিত আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত দেশের সব আর্থিক কেলেঙ্কারির হোতাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতই শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রাখবে অনন্তকাল। প্রিয় নেতা- অতএব আপনার অ্যাকশনের অপেক্ষায় দেশের ১৭ কোটি মানুষ।

সোহেল হায়দার চৌধুরী: বিশেষ সংবাদদাতা, দৈনিক যায়যায়দিন

আরও দেখুন

বান্দরবানে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে সরকার

নিউজ ডেস্ক: বান্দরবানে হামলা ও ব্যাংক লুটকারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে বলে হুঁশিয়ারি …