নীড় পাতা / জাতীয় / সেবার মান বাড়িয়ে বিমানকে ১০০ কোটি ডলারের কম্পানি করা হবে

সেবার মান বাড়িয়ে বিমানকে ১০০ কোটি ডলারের কম্পানি করা হবে

নিউজ ডেস্ক:
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বার্ষিক টার্নওভার একশ কোটি ডলার (১ বিলিয়ন ডলার) নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. যাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, বর্তমানে বিমানের বার্ষিক টার্নওভার ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি। এটা করতে হলে ব্যবসা বড় করতে হবে, সিদ্ধান্তগুলো ব্যবসায়িক চিন্তাভাবনা করে নিতে হবে। একইসঙ্গে সেবার মান বাড়াতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকা ভবনে আয়োজিত মিট দ্য প্রেসে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বিমানের অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম ও সোনা চোরালানে যুক্ত বিমানের কর্মীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেবেন জানতে চাইলে বিমানের শীর্ষ নির্বাহী বলেন, ‘আমি আমার কর্মজীবনে অনিয়মকে প্রশ্রয় দিয়নি, এখানেও তার ব্যত্যয় হবে না। যারা সোনা চোরাচালান করছে, তারা ফোজদারি অপরাধ করছে। এজন্য আইন অনুযায়ী তারা শাস্তি পাবে। ’ ]

সংবাদ সম্মেলনে বিমানের এমডি বলেন, করোনায় সারা পৃথিবীর এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। অনেক এয়ারলাইনস বন্ধ হয়ে যায়। আমরা (বিমান) সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠেছি। ২০২১-২২ সালে ২২ লাখ যাত্রী পরিবহন করেছি।

দায়িত্ব নেওয়ার পর তার প্রধান লক্ষ্য কী জানতে চাইলে এমডি বলেন, ‘বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমার প্রধান লক্ষ্য মুনাফা করা, বিমানকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা। বিমানের যাত্রীদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করা। তবে আমাদের কাস্টমার সার্ভিস এক্সপেক্টেড পর্যায়ের না, এটাতে আরো উন্নতি করার সুযোগ আছে। ’ তিনি বলেন, আমাদের প্রায় ৮০ লাখ প্রবাসী রয়েছে। তারা বিমানে চলাচল করতে চায়। আমরা আমাদের প্লেনগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার করার চেষ্টা করব। এটাই আমার লক্ষ্য।  

মো. যাহিদ হোসেন বলেন, সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কাস্টমার সার্ভিস। যাত্রী সেবার উন্নয়ন করেছি। কিন্তু প্রত্যাশা অনুযায়ী নয়। সিইও পদে ধারাবাহিকতা দরকার।

আরও দেখুন

নাটোরে প্রচারণাকালে দুই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ 

নিজস্ব প্রতিবেদক: নাটোর সদর উপজেলার প্রতিদ্বন্দ্বী ২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে …