নীড় পাতা / উত্তরবঙ্গ / ঈশ্বরদীর সর্বত্র জনসাধারণের ভীড়, আজ থেকে নিষেধাজ্ঞা

ঈশ্বরদীর সর্বত্র জনসাধারণের ভীড়, আজ থেকে নিষেধাজ্ঞা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঈশ্বরদীঃ

ঈশ্বরদীর সর্বত্র বেড়েছে জনসাধারণের ভীড়। শপিংমল থেকে শুরু করে মুদিদোকান, কনফেকশনারী, ষ্টেশনারীসহ সবর্ত্রই যেন লোকালয়। নিয়ম পালন হচ্ছে না সরকারি ত্রাণসহ বিভিন্ন সহযোগীতা প্রদানেও।

পুলিশ ও প্রশাসনের কঠোর নজরদারীর পরও কমছে না ভীড়ের প্রবণতা। কোথাও কোথাও পালন হচ্ছে না কোন নিয়ম বা স্বাস্থ্যবিধি। এমন বেসামাল চলাচলে সংকোচ প্রকাশ করছেন অনেকেই। জনসাধারণের ভীড় না কমলে করোনার প্রভাব বৃদ্ধি পেতে পারে ঈশ্বরদীতে এমনটাই মন্তব্য সচেতন মহলের।

বাজারে ঈদের কেনাকাটায় বেসামাল ভীড় দেখে শিল্প ও বণিক সমিতির সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, ‘ঈশ্বরদীতে ত্রাণ গ্রহনেও যেমন ভীড়, ঈদের কেনাকাটায়ও তেমনি ভীড়। সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখার বালাই নেই, শিশু ও বৃদ্ধ বাজারে মিলেমিশে একাকার। আইন-শৃংখলা বাহিনী ও বাজার কমিটি সামাল দিতে বেসামাল হয়ে হাল ছেড়ে দিয়েছে। ঈদের কেনাকাটার বাজারের ভীড় দেখলে মনে হয় না, করোনা পরিস্থিতিতে মানুষের আর্থিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

১০ই মে লকডাউন শিথিলের সাথে সাথেই ঈশ্বরদীসহ আশেপাশের বাজারে ঈদের কেনাকাটার জন্য লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। ঈদ বাজারে সামাজিক দূরত্ব না মেনে এবং স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করার বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন থেকে বারবার সতর্ক করা হয়।

বাজারের বেসামাল ভীড় প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিহাব রায়হানের কাছে সবশেষ ব্যবস্থা জানতে চাইলে তিনি বলেন, জনসাধারণের স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে জেলা প্রশাসনের আদেশে আজ সোমবার থেকে ঈশ্বরদীর জরুরী প্রয়োজনীয় ঔষধ ও মুদি দোকান ব্যতিত শপিংমলসহ অন্যান্য দোকানগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

আরও দেখুন

নন্দীগ্রামে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক: বগুড়ার নন্দীগ্রামে সাত বছরের ছেলে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে …