নিউজ ডেস্ক:
অপরাধীদের পূর্ণাঙ্গ ডাটাবেজ তৈরি হচ্ছে। অপরাধ অনুযায়ী তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে অপরাধীদের। একজন অপরাধীর নাম কতগুলো তালিকায় থাকবে, তা নির্ভর করবে ওই অপরাধীর অপরাধের ধরনের উপর। শুধুমাত্র জঙ্গিদের পৃথক বিশেষ তালিকা করা হচ্ছে। তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে দুই হাজার জঙ্গির নাম। যার মধ্যে পাঁচ শতাধিকের অধিক ঝুঁকিপূর্ণ জঙ্গি বলে মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বিস্ফোরক সংক্রান্ত মামলায় গ্রেপ্তারদের নামে তৈরি হচ্ছে পৃথক তালিকা। এছাড়া চোর, ডাকাত, দসু্য, ছিনতাইকারী, খুনি, পেশাদার ও অপেশাদার খুনি, পেশাদার শুটারসহ নানা শ্রেণিভিত্তিক অপরাধীদের ডাটাবেজ তৈরি হচ্ছে। তালিকাভুক্ত অপরাধীরা কোনো রাজনৈতিক দল বা অন্যকোনো সংগঠনের সঙ্গে জড়িত কিনা তাও থাকবে নতুন ডাটাবেজে। প্রথমত দেশি ও বিদেশি এই দুটি ক্যাটাগরিতে অপরাধীদের ভাগ করা হয়েছে। এছাড়া গ্রেপ্তার, পলাতক ও ইন্টারপোলের রেড ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিদের জন্য তৈরি হচ্ছে পৃথক তালিকা। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, দেশে প্রযুক্তিনির্ভর অপরাধ বাড়ছে। ভবিষ্যতে এ ধারা আরও বাড়তে পারে। তাই অপরাধীদের প্রযুক্তিনির্ভর পূর্ণাঙ্গ ডাটাবেজ তৈরি হচ্ছে। এ জন্য মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রতিটি জিডি বা মামলা কম্পিউরাইজড করা হচ্ছে। যাতে মামলায় বা জিডিতে উলিস্নখিত অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পর্কে প্রযুক্তিনির্ভর তথ্য থাকে। একজন ব্যক্তির নাম বা তার সঠিক মোবাইল নম্বর বা তার পিতামাতার নাম বা জন্ম তারিখ দিয়ে সার্চ দিলেই ভেসে আসছে অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য। পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন, প্রতিটি পুলিশ স্টেশনে বসানো হয়েছে বিশেষ ফিঙ্গারিং মেশিন। এই মেশিনে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া মাত্রই তার যাবতীয় তথ্য ভেসে উঠবে কম্পিউটারের স্কিনে। তিনি পরীক্ষামূলকভাবে সেটি করেও দেখান। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ওই ব্যক্তির যাবতীয় তথ্যাদি ভেসে উঠল কম্পিউটারের স্কিনে। এমনকি ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে দেশের কোন থানায় কোন মামলা বা জিডি আছে কিনা বা তিনি দায়ের করেছেন কিনা তাও চোখের নিমিষেই ভেসে এলো। দায়িত্বশীল এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এজন্য নতুন নিয়মানুযায়ী কোনো ঘটনায় কেউ আটক বা গ্রেপ্তার হলে প্রথমেই তার ১০ আঙ্গুলের প্রিন্ট ও চোখের আইরিশ নেওয়া হচ্ছে। যা নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্রের সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত। এমনকি মৃত ব্যক্তিরও ফিঙ্গার ম্যাচ করানোর আধুনিক যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে। এছাড়া মুখোশধারী অপরাধীদের শনাক্ত করতেও আসছে বিশেষ প্রযুক্তি। অত্যাধুনিক এই প্রযুক্তি স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে। তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারের পর তাকে পাঠানো হচ্ছে আদালতে। সেখানেও তার ফিঙ্গারসহ যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরপর আটক বা গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে কারাগারে পাঠানো হয়, কারাগারেও তার নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। সেখানে ক্যাটাগরি করা হচ্ছে। কারা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, যে ব্যক্তি যে ধরনের অপরাধ করে কারাগারে যাচ্ছে, তার নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে সেই ক্যাটাগরিতে। তবে মাঝে মাঝেই বিপত্তি দেখা দেয় জঙ্গিদের ক্ষেত্রে। কারণ আগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তরফ থেকে কারা অধিদপ্তর বা মামলার ফরোয়াডিংয়ের ক্ষেত্রে আসামির পরিচয়ের ক্ষেত্রে তিনি জঙ্গি কিনা তা লেখা হতো না। হালে সে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তরফ থেকে জঙ্গি হলে তা জানানো হচ্ছে। যদিও কারা কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে বিস্ফোরক মামলার আসামিদের পৃথক করা হয়। ধরে নেয়া হয় বিস্ফোরকসহ গ্রেপ্তারকৃত আসামি জঙ্গি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সেদিক বিবেচনা করেই তাদের নাম বিস্ফোরক মামলার আসামি হিসেবে তাদের পৃথক তালিকা করা হয়। কারা অধিদপ্তরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আগে বিশেষ কোনো মামলার আসামি ছাড়া কেউ জামিন পেলে তার বা তার সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য রাখা হতো না। হালে সে অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে। জামিনে ছাড়া পাওয়া আসামিদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য রাখা হচ্ছে। এসব তথ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে পাঠাতে হচ্ছে। কারা কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলতে হয়। অমান্যকারী কারা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার বিধান আছে। বিশেষ কোন আসামি ছাড়া পাওয়ার আগে অবশ্যই দায়িত্বশীল গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে অবহিত করা সরকারের তরফ থেকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বিশেষ করে জঙ্গিদের ক্ষেত্রে এ নিয়ম কঠোরভাবে পালন করতে হয়। দেশ ও জনগণের স্বার্থেই এটা করা হয়। জঙ্গিবাদ নিয়ে কাজ করা দায়িত্বশীল একটি গোয়েন্দা সংস্থার একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জামিনে ছাড়া পেয়েই লাপাত্তা হয়ে যায় জঙ্গিরা। এমন জঙ্গির সংখ্যা অন্তত আটশ’। যাদের অনেকেই বিদেশে পালিয়ে গেছে। এরমধ্যে বিশ্বের অন্যতম একটি ক্ষমতাধর দেশেই রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়েছেন অন্তত দুশ’ জন। র্ যাবের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, শুধুর্ যাবের হাতেই গ্রেপ্তার হওয়া ৫১২ জন জঙ্গির মধ্যে তিনশ’ জনই জামিনের পর আত্মগোপনে চলে গেছে। জঙ্গিদের পক্ষে আইনি লড়াই না করতে আইনজীবীদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছের্ যাবের তরফ থেকে। যদিও এমন অনুরোধ তেমন কোনো কাজেই আসেনি। \হগোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, সরকারি নথিপত্র অনুযায়ী ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকেই ছাত্র শিবির নেতাকর্মী পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ১২৭ জন জঙ্গি এবং নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীরের ১৬ জন জামিনে ছাড়া পেয়ে আত্মগোপনে চলে গেছেন। কারাগারটিতে বন্দি থাকা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীরের ৩২ জন এবং ছাত্র শিবিরের ১৯ জন জামিনে ছাড়া পেতে তৎপরতা চালাচ্ছেন। জামিনে ছাড়া পাওয়াদের অনেকেই আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেছেন। আবার অনেকেই বিদেশ পাড়ি জমিয়েছেন। অনেকেই বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে সক্রিয় রয়েছেন। আত্মগোপনে থাকা অনেকেই শিক্ষক, বস্নগার, লেখক, প্রকাশক ও মুক্তমনা মানুষ হত্যা মামলার আসামি। সিআইডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, চট্টগ্রাম থেকে একটি অত্যাধুনিক স্নাইপার রাইফেল উদ্ধার হয়। যেটি বিশ্বের একটি সুপার পাওয়ারের দেশের রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তায় নিয়োজিত বিশেষ বাহিনীর সদস্যরাই শুধু ব্যবহার করে থাকেন। এছাড়া পৃথিবীর কোনো দেশেই ওই রাইফেলের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়নি। রাইফেল উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে দু’জন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। তারা দেশের একটি অন্যতম ইসলামী দলের ছাত্র সংগঠনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। জঙ্গিদের মামলা মনিটরিং সেল ও মামলার তদন্তকারী সংস্থাগুলো সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারের পর জঙ্গি সন্ত্রাসীরা মামলা দায়েরের সময় নাম পরিচয়, পেশা ও প্রকৃত ঠিকানা পরিকল্পিতভাবে ভুল দেয়। অনেক আসামির সঠিক নাম ঠিকানা অধিকাংশ সময়ই যাচাই বাছাই করা সম্ভব হয় না। এছাড়া গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে সঠিকভাবে তদন্ত না করেই মামলার চার্জশিট প্রদান করা হয়। এজন্যই অপরাধীদের প্রযুক্তিনির্ভর ডাটাবেজ তৈরি হচ্ছে। যাতে ভুল দিলেও তা সঙ্গে সঙ্গে যাচাই করা সম্ভব হয়। জঙ্গিদের প্রযুক্তিনির্ভর ডাটাবেজ করার কাজ চলছে। হালনাগাদ প্রায় দুই হাজার জঙ্গির নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে। দায়িত্বশীল ওই কর্মকর্তা জানান, দেশে জঙ্গিবাদের প্রকৃত পরিস্থিতি জানতে সাড়ে সাতশ’ জঙ্গির জবানবন্দির পর্যালোচনা চলছে। জবানবন্দিতে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক কোনো জঙ্গি গোষ্ঠীর সরাসরি সম্পৃক্ততা আছে কিনা তা জানার চেষ্টা চলছে। ডাটাবেজে স্থান পেয়েছে ২০১৪ সালের ২ অক্টোবর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার খাগড়াগড়ে জেএমবির আস্তানায় বিস্ফোরণে নিহত জেএমবির দুই জঙ্গি শাকিল আহাম্মদ ওরফে শাকিল গাজী ও সোবাহান মন্ডল ওরফে সোবাহান শেখের ঘটনা। দুই জঙ্গির স্ত্রী রাজিয়া বিবি ও আলিমা বিবির দেওয়া জবানবন্দিতে ওঠে এসেছে জেএমবির নেটওয়ার্ক। দুই নারি জঙ্গির তথ্য মতে ভারতীয় গোয়েন্দারা ময়মনসিংহের ত্রিশাল থেকে ছিনিয়ে নেওয়া বোমারু মিজানকে গ্রেপ্তার করে। ডাটাবেজের বিশেষ তালিকায় রয়েছে ২০১৬ সালে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফেরত পাঠানো ৩১ জনের মধ্যে কারাবন্দি ১৯ জঙ্গি। মুক্ত থাকা ১২ জন রয়েছে নজরদারিতে। সূত্রটি বলছে, ডাটাবেজে বাংলাদেশের প্রায় ৪০টি ইসলামী সংগঠনের নামও স্থান পেয়েছে। এসব সংগঠন ধর্র্মীয় উগ্র মতবাদ ও দেশে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েমের পক্ষে রয়েছে বলে উলেস্নখ রয়েছে। জঙ্গিরা বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের একাধিক জেলাকে দীর্ঘ দিন ধরে তাদের নিরাপদ আস্তানা হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজানে ঘটনার পর থেকে সারাদেশে জঙ্গি গ্রেপ্তারে ধারাবাহিক অভিযান চলছে। ডাটাবেজে স্থান পাওয়া দুই হাজার জঙ্গির মধ্যে পাঁচ শতাধিক জঙ্গিকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ভয়ঙ্কর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ডাটাবেজে স্থান পাওয়া জঙ্গিরা নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবি, হিযবুত তাহরীর, আনসারুলস্নাহ বাংলা টিম (এবিটি), হরকাতুল জিহাদ (হুজি), আলস্নাহর দলসহ নামে বেনামে জঙ্গি তৎপরতায় জড়িত। ডাটাবেজে জঙ্গিদের সুইসাইডাল স্কোয়াড, জঙ্গিদের অর্থায়নকারী দেশি-বিদেশি একাধিক প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি, এনজিও, রাজনৈতিক দল, বাংলাদেশস্থ একাধিক দূতাবাস, শিক্ষা, আর্থিক, বাণিজ্যিক, সামাজিক, বীমা প্রতিষ্ঠান, লিজিং কোম্পানি ও ব্যাংকের নাম এসেছে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম যায়যায়দিনকে বলেন, অপরাধীদের সম্পর্কে প্রযুক্তিনির্ভর বিশাল তথ্য ভান্ডার গড়ে তোলা হচ্ছে। অপরাধ অনুযায়ী তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে অপরাধীদের। নানা বেশে বা মুখোশধারী অপরাধীদের প্রকৃত চেহারা বা প্রকৃত অপরাধী শনাক্ত করতে সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা, কারা অধিদপ্তর, পাসপোর্ট অধিদপ্তর, বিটিআরসি, বিআরটিসি ও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় করে তথ্য ভান্ডার গড়ে তোলা হচ্ছে। ডাটাবেজে যুক্ত করা হচ্ছে পুলিশের সকল বিভাগ ও অন্যান্য সংস্থার কাছে থাকা অপরাধীদের তথ্য। ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম আরও জানান, বিটিআরটিসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশন) অপরাধীদের ব্যবহার করা প্রযুক্তি সম্পর্কে তথ্য দিবে। মোবাইল ফোন অপরারেটর কোম্পানিগুলোকেও বেনামি সিম কার্ড বিক্রি নিষিদ্ধ করতে বলা হয়েছে। অপরাধে ব্যবহৃত যানবাহন সম্পর্কে তথ্য দিচ্ছে বিআরটিসি (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি)। অপরাধীদের পলায়ন ঠেকাতে পাসপোর্ট কর্তৃপক্ষ ও ইমিগ্রেশন বিভাগ, স্থল সীমান্ত পয়েন্ট ও বিমানবন্দরগুলোকে সতর্ক করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন অপরাধী সম্পর্কে সুস্পষ্ট তথ্য সরবরাহ করছে। অপরাধীদের শনাক্তে গোয়েন্দা ক্যামেরা স্থাপনের কাজ চলছে।
আরও দেখুন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
নিজস্ব প্রতিবেদক চাঁপাইনবাবগঞ্জ ………..চাঁপাইনবাবগঞ্জে রক্তদান সামাজিক সেবামূলক সংগঠন ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শুক্রবার …