নিউজ ডেস্ক:
পদ্মা নদীতে স্রোতে তীব্রতা নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া এবং মাদারীপুরের বাংলাবাজার রুটে চলাচলকারী ফেরিতে ভারী যানবাহন (যাত্রীবাহী এবং পণ্যবাহী) চলাচল বন্ধ থাকবে।
বিআইডব্লিউটিসি এবং বিআইডব্লিউটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে মঙ্গলবার নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এ কথা জানিয়েছেন।
তিনি জানান, শুধু ছোট হালকা যানবাহন (প্রাইভেটকার, অ্যাম্বুলেন্স ও মাইক্রোবাস) চলাচল করবে। বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে ভারী যানবাহন (যাত্রীবাহী এবং পণ্যবাহী) মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া এবং চাঁদপুরের হরিণা ও শরীয়তপুরের আলুবাজার নৌরুটে ফেরিতে চলাচল করবে। আজ থেকেই এ নির্দেশনা কার্যকর হবে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘পদ্মা সেতু আমাদের মর্যাদার স্থাপনা; আত্মসম্মানের অনুভূতি। এ সেতুর পিলারের সঙ্গে ফেরির সংঘর্ষের ঘটনায় আমরা বিব্রত ও দুঃখিত। এটি আমাদের জন্য উৎকণ্ঠার বিষয়।’
তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে আঘাত মানে আমাদের হৃদয়ের মধ্যে আঘাত। বারবার হৃদয় ক্ষত হোক, সেটা চাই না। পদ্মা সেতু আমাদের চ্যালেঞ্জ, মান-মর্যাদার স্থাপনা।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, বিআইডব্লিউটিসি’র চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. তাজুল ইসলাম এবং বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক উপস্থিত ছিলেন।