নিউজ ডেস্ক:
বাবা-মার আদর্শ ধারণ করে অতি সাধারণ জীবনযাপন করতেন ক্যাপ্টেন শেখ কামাল। ভাবতেন দেশের মানুষের কথা। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি ছিলেন সংস্কৃতিমনা। এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেছেন বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতকে।
বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) শেখ কামালের জন্মদিনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আধুনিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের পথিকৃৎ ছিলেন শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল। বঙ্গবন্ধুর সন্তান হয়েও রাজনীতির বাইরে গিয়ে দেশের ক্রীড়া জগতকে এগিয়ে নিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ৭২তম জন্মদিনে আয়োজনে বন্ধু, সহপাঠী আর সতীর্থদের আলোচনায় উঠে আসে শেখ কামালের অসাধারণ জীবন কাহিনী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছোট ভাইকে নিয়ে অনেক স্মৃতি, অনেক কথা আছে। শেখ কামাল বেঁচে থাকলে অনেক আগেই এদেশের ক্রীড়া জগত বিশ্বে নেতৃত্ব দিতো। ৭৫ এর ১৫ আগস্ট পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ কামালকেও হত্যা করে ঘাতকরা। আগে থেকেই ষড়যন্ত্র চলছিলো। অপপ্রচারে লিপ্ত ছিল একটি গোষ্ঠী।
এদিকে, ক্রীড়াঙ্গনে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ক্যাপ্টেন শেখ কামালের নামে প্রবর্তন করা হয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার। প্রথম বছর ৭টি ক্যাটেগরিতে ১০ জন ব্যক্তি ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হয় এ পুরস্কার।