শুক্রবার , নভেম্বর ১৫ ২০২৪
নীড় পাতা / উন্নয়ন বার্তা / উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা হবে গ্রাম পর্যন্ত

উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা হবে গ্রাম পর্যন্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

  • নতুন ডিজাইনে প্রতিটি রাস্তা হবে আরও চওড়া, টেকসই ও মানসম্মত
  • কাজে গাফিলতি হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের জরিমানা
  • যে কোন অবস্থায় গ্রামীণ অর্থনীতিতে অর্জিত সাফল্য বজায় রাখতেই এই উদ্যোগ

মশিউর রহমান খান ॥ গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। নেয়া হয়েছে ব্যাপক পরিকল্পনা। গ্রামীণ জনপদে মানহীন দুর্বল রাস্তা নির্মাণ চলবে না। উপজেলা, ইউনিয়ন এমনকি গ্রাম পর্যায়ের প্রতিটি রাস্তা হবে মানসম্পন্ন, উন্নত, টেকসই এবং আরও প্রশস্ত। নিম্নমানের কাজ করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে শাস্তি দেয়ার পাশাপাশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে রাস্তার প্রাক্কলিত ব্যয়ের দ্বিগুণ জরিমানা করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের গ্রাম পর্যন্ত উন্নত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন এবং উন্নয়নের লক্ষ্যে এমন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে স্থানীয় সরকার (এলজিআরডি) মন্ত্রণালয়। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশন, এলজিইডি এবং সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও জনপথ বিভাগ সমন্বিতভাবে কাজ করবে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম জনকণ্ঠকে বলেন, উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ও গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা করতেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এমন পরিকল্পনা করা হয়েছে। সরকার ১৬ বছর আগের সড়ক ডিজাইন পরিবর্তন করতে চায়। এজন্য চলমান ডিজাইন বাদ দিয়ে সকল পর্যায়ের রাস্তাই নতুন ডিজাইন অনুযায়ী নির্মাণ করা হবে। প্রতিটি গ্রাম পর্যন্ত উন্নত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করার নির্দেশ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এমন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি আমরা।

সড়ক বিভাগের সকল রাস্তা প্রশস্ত করার পরিকল্পনা ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। এখন স্থানীয় সরকার বিভাগের সকল রাস্তা প্রশস্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। উপজেলা থেকে শুরু করে ইউনিয়ন এমনকি গ্রাম পর্যন্ত বর্তমানের তুলনায় সকল পুরনো ও নতুন গ্রামীণ সড়ক প্রশস্ত করা হবে। এসব সড়ক নির্মাণ করা হবে মানসম্পন্ন উন্নত ও টেকসই করে। মানহীন দুর্বল বা কম সময়েই নষ্ট হয়ে যায় এমন রাস্তা তৈরি করা চিরতরে বন্ধ করা হবে। রাস্তা-সেতু কম খরচে নির্মাণ করা বন্ধ করে স্থানীয় পর্যায়সহ সকল সড়ক টেকসইভাবে নির্মাণের জন্য সঠিক প্রাক্কলন ব্যয় নির্ধারণ করা হবে। এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) কে দিয়ে গ্রামীণ সড়কের ডিজাইন সংশ্লিষ্ট সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সমীক্ষা অনুযায়ী গ্রামীণ রাস্তা ১০ ফুট, ইউনিয়ন পর্যায়ে ১২ ফুট, উপজেলা পর্যায়ে ১৮ থেকে ২০ ফুট এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকার জন্য ১৮ থেকে ৩৬ ফুট করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী তার নির্দেশে বলেছেন, দেশের উন্নয়ন করতে হলে প্রথমে যোগযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে হবে। এজন্যই দেশের সকল সড়ক ও মহাসড়কের উন্নয়ন কাজ হাতে নেয়া হয়েছে। এখন গ্রামীণ জনপদের সকল রাস্তার উন্নয়ন করতে হবে। নির্দেশ অনুযায়ী দেশের প্রতিটি গ্রাম পর্যন্ত উন্নত সড়ক যোগাযোগ স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। সকল সড়ক টেকসইভাবে নির্মাণ করা হবে। এজন্য চলমান ডিজাইন বাদ দিয়ে সকল পর্যায়ের রাস্তাই নতুন ডিজাইন অনুযায়ী নির্মাণ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বর্তমানে মানহীন সড়ক বা স্থাপনা নির্মাণ করায় অনেক অবকাঠামোর তেমন স্থায়িত্ব হচ্ছে না। দেখা যায়, একটি রাস্তা নির্মাণ করার পর কিছুদিন যেতে না যেতেই ভেঙ্গে যাচ্ছে বা নানা রকম খানা খন্দকের সৃষ্টি হচ্ছে। এসব সড়ক সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিবছর সরকারকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। অপরদিকে মানহীন ভাঙ্গা রাস্তা বা ব্রিজের কারণে সময়মতো যাতায়াত করতে না পারা, কৃষক পর্যায়ের উৎপাদিত নানা কৃষিপণ্য সরবরাহ করতে না পারার কারণে সরকার সরাসরি মোটা অঙ্কের রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অপরদিকে নাগরিক দুর্ভোগর সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিনিয়তই। যার প্রভাব সামগ্রিকভাবে সরাসরি দেশের অর্থনীতিতে পড়ছে। সরকার তাই এ বিশাল পরিমাণ অর্থের সাশ্রয় তথা উন্নত বাংলাদেশ গড়তে এমন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে চায়।

সরকারের বিশেষ দক্ষতায় গ্রামীণ অর্থনীতিতে অর্জিত সাফল্য সর্বাবস্থায় বজায় রাখতে ও এর মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উন্নত বাংলাদেশ গড়তেই এমন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করবে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়। তারই অংশ হিসেবে সকল গ্রামীণ সড়ক ও উপজেলা সড়ক থেকে জেলা পর্যন্ত সংযোগ সড়ক চওড়া করতে প্রস্তাব পাঠিয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি)। এসব সড়ক যাতে টেকসই ও উন্নত মানের হয় সেজন্য চাহিদা অনুযায়ী তালিকা করতে নির্দেশ দেয় মন্ত্রণালয়। এলজিইডি কোন কোন সড়ক কত ফুট চওড়া করা যায় ও কোন কোন এলাকার সড়কগুলো চওড়া করলে দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে তা জরিপ সম্পন্ন করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী এমন টেকসই রাস্তা তৈরি করা হবে অতি কম সময়ের মধ্যে যাতে সংস্কারের কোন প্রয়োজন না হয়।

সরকারের এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে গত অক্টোবর মাসে স্থানীয় সরকার বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশন, এলজিইডি এবং সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক ও জনপথ বিভাগের সমন্বয়ে সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সভার অয়োজন করা হয়। এসময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (অবঃ সিনিয়র সচিব) শামীমা নার্গিস, এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রশিদ খান এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় আলোচনা করা হয় যে, গ্রামীণ, ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ে টেকসই সড়ক নির্মাণের জন্য ডিজাইন পরিবর্তন করা প্রয়োজন। একইসঙ্গে গ্রামীণ, ইউনিয়ন, উপজেলা ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়ার সড়ক টেকসইভাবে নির্মাণের জন্য গুরুত্ব দিতে হবে। মূলত দেশে এক সময় রাস্তা- সেতু কম খরচে নির্মাণ করা হতো যার ফলে এসব রাস্তা- সেতু টেকসই হতো না। তাই স্থানীয় পর্যায়সহ সকল সড়ক টেকসইভাবে নির্মাণের জন্য সঠিক প্রাক্কলন ব্যয় নির্ধারণ করা প্রয়োজন।

জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম জনকণ্ঠকে বলেন, দেশের প্রতিটি গ্রাম পর্যন্ত উন্নত সড়ক যোগাযোগ স্থাপনের বিকল্প নেই। বর্তমান সরকারের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প বাস্তবায়ন করা ছিল বিশেষ অঙ্গীকার। তাই স্থানীয় পর্যায়সহ সকল সড়ক টেকসইভাবে নির্মাণ করা হবে। উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ও গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা করতেই এমন পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার ১৬ বছর আগের সড়ক ডিজাইন পরিবর্তন করতে চায়। এজন্য চলমান ডিজাইন বাদ দিয়ে সকল পর্যায়ের রাস্তাই নতুন ডিজাইন অনুযায়ী নির্মাণ করা হবে। মূলত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের প্রতিটি গ্রাম পর্যন্ত উন্নত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করার নির্দেশ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এমন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি আমরা। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) কে দিয়ে গ্রামীণ সড়কের ডিজাইন সংশ্লিষ্ট সমীক্ষা করা সম্পন্ন হয়েছে। সমীক্ষা অনুযায়ী গ্রামীণ রাস্তা ১০ ফুট, ইউনিয়ন পর্যায়ে ১২ ফুট, উপজেলা পর্যায়ে ১৮ থেকে ২০ ফুট এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকার জন্য ১৮ থেকে ৩৬ ফুট করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিষয়টি বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি তত্ত্বাবধানে দেশ দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে। গ্রামীণ অর্থনীতি অকল্পনীয়ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। সেই তুলনায় গ্রামীণ সড়ক পুরনো পরিমাপেই রয়েছে। আমরা সরকারের লক্ষ্য বাস্তবায়নে দেশের প্রতিটি গ্রাম পর্যন্ত উন্নত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করতে কাজ করছি। তাই আমরা গ্রাম পর্যায়ের উন্নতমানের টেকসই ও বর্তমানের তুলনায় অকেটা চওড়া রাস্তা তৈরি করতে চাই। তবে উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ও দেশকে এগিয়ে নিতে দেশের সকল রাস্তা-ব্রিজ নির্মাণে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠান, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে সঙ্গে নিয়ে দেশের উন্নয়নে জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।

তাজুল ইসলাম বলেন, গ্রামীণ, ইউনিয়ন, উপজেলা ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়ার সড়ক টেকসইভাবে নির্মাণের জন্য সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। মূলত আগে দেশে এক সময় রাস্তা-ব্রিজ লো কস্টে নির্মাণ করা হতো যার ফলে এসব রাস্তা-ব্রিজ টেকসই হতো না। তাই স্থানীয় পর্যায়েসহ সকল সড়ক টেকসইভাবে নির্মাণের জন্য সঠিক প্রাক্কলন ব্যয় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। নাগরিকদের উন্নত জীবনযাপনের লক্ষ্যে ও দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে আমরা তা করব। মন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, তবে যে কোন রাস্তা বা ব্রিজ নির্মাণে নিম্নমানের কাজ করলে বা অনিয়ম দুর্নীতি করলে সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের যেমন শাস্তি দেয়া হবে। তেমনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দিগুণ জরিমানার আওতায় আনা হবে।

এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দিন আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, বর্তমানে এলজিইডি অধিদফতর দেশের সকল গ্রামীণ সড়ক ও সড়ক ও জনপথ বিভাগ দেশের সকল মহাসড়ক নির্মাণ করে থাকে। কোন কোন স্থানে সড়ক বিভাগ তাদের রাস্তা তুলনামূলক ছোট রাস্তা তৈরি করে। আবার কোন কোন স্থানে বড় রাস্তা তৈরি করে। গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে এলজিইডি অধিদফতরও তাদের সকল রাস্তা বর্তমানের তুলনায় বড় করতে চায়। যা হবে অবশ্যই মানসম্পন্ন ও টেকসই। তাই দুই বিভাগের রাস্তার মাপ এর জন্য সম্মিলিতভাবে পরিমাপ নির্ধারণ করা প্রয়োজন। গ্রামীণ কোন রাস্তা কতটুকু বড় হবে তাও নির্ধারণ করতে হবে। বর্তমানের রাস্তার দৈর্ঘ্য সম্পর্কিত মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা প্রায় ১৬ বছর আগের তৈরি। বর্তমান দেশের অর্থনীতির পরিমাণ আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশ অতি দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে। অতএব, প্রয়োজন বুঝে আমরা কোন এলাকার রাস্তা কেমন হওয়া উচিত তা বর্তমান সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে খুঁজে বের করতে এলজিইডিকে ফিজিবিলিটি দায়িত্ব প্রদান করা হয়। তারা ইতোমধ্যেই বুয়েটকে দিয়ে তা সম্পন্ন করেছে। এই স্টাডি অনুযায়ী দেশের সকল প্রান্তের গ্রামীণ সড়ক অবশ্যই অনেক চওড়া করে নির্মাণ করা হবে। এ সম্পর্কে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে একটি প্রস্তাব দিয়েছে এলজিইডি। বর্তমানে তা মন্ত্রীর মতামতের অপেক্ষায় রয়েছে। মন্ত্রীর মতামত প্রাপ্তি সাপেক্ষে আমরা রাস্তার পরিমাপ নির্ধারণ করে সার্বিক বিষয় নিয়ে গেজেট প্রকাশ করব। গ্রামীণ তথা দেশের অর্থনীতির সার্বিক উন্নতির জন্য নতুন পদ্ধতিতে উন্নতমানের টেকসই চওড়া রাস্তা নির্মাণ করে তা কার্যকর করা হবে।

আরও দেখুন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদক চাঁপাইনবাবগঞ্জ ………..চাঁপাইনবাবগঞ্জে রক্তদান সামাজিক সেবামূলক সংগঠন ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শুক্রবার …