নিজস্ব প্রতিবেদক, শেরপুর:
শেরপুরে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি কমতে শুরু করলেও দূর্ভোগ কমেনি পানি বন্দি মানুষের। পানির তোড়ে বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়ে জামালপুর শহর রক্ষা বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে গৃহহীন হয়ে পরা শতাধিক পরিবার। রাস্তা ঘাট বিধ্বস্ত হয়ে জামালপুরের সাথে শেরপুরের যোগাযোগ বিছিন্ন রয়েছে।
শেরপুর-জামালপুরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করতে প্রশাসনিকভাবে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। ফলে ১০ কিলোমিটার দূর দিয়ে ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে যাত্রীদের। ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শতশত যাত্রীদের। এছাড়া ৮টি ইউনিয়নে অভ্যন্তরীন যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পরেছে। বন্যার পানিতে আমন বীজতলা, রুপা আমন, আউশ, পাট ও শাক সবজি আবাদের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। মানবেতর জীবন যাপন করছে পানিবন্দি লোকজন। গবাদি পশু নিয়ে কৃষকদের দুর্ভোগের শেষ নেই।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও বন্যা কবলিত এলাকার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, বন্যা কবলিত এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও খাদ্যের সংকট। সরকারীভাবে যে পরিমানে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। বন্যা কবলিত এলাকাগুলোতে দেখা দিয়েছে পানিবাহিত রোগ। শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফিরোজ আল মামুন বলেন, বর্তমানে শেরপুর উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গৃহহীন পরিবারের লোকজন অনেকেই বাড়ি ঘরে ফিরতে শুরু করেছে।
আরও দেখুন
নাটোরের সকল এমপিদের গ্রেপ্তারের দাবি যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের
নিজস্ব প্রতিবেদক,,,,,,,, সাম্য ও মানবিক দেশ বিনির্মাণে দিকনির্দেশনামূলক যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক …