নীড় পাতা / উত্তরবঙ্গ / হিলি স্থলবন্দরে ২য় চালানে ১৭ শত টন পেঁয়াজ আমদানি

হিলি স্থলবন্দরে ২য় চালানে ১৭ শত টন পেঁয়াজ আমদানি

নিজস্ব প্রতিবেদক, হিলিঃ
করোনাভাইরাসের মহামারি ঠেকাতে দেশে টানা সাধারণ ছুটি ও ভারতে চলমান লকডাউনের কারনে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম প্রায় দুইমাস বন্ধ ছিল। দেশে চাহিদা থাকা সত্তেও ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা সম্ভব হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম উর্দ্ধ গতি ছিল। মাঝে ঈদে চহিদা বেড়ে যাওয়ায় আরেক দফা দাম বাড়ে পেঁয়াজের। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার ও আজ সোমবার ২ দফায় ৩৩ শত টন পেঁয়াজ হিলি স্থলবন্দরের রেলপথে ভারত থেকে আমদানি শুরু হওয়ায় হিলি স্থলবন্দরে আশাপশের বাজারগুলোতে পেঁয়াজের সরবরাহ খানিকটা বেড়েছে। ফলে পাইকারি ও খুচরা বাজারে গেলো দুই দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। পাশাপাশি দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ৮ থেকে ১০ টাকা।

হিলি বাজারের আড়ৎ ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি দেশী পেঁয়াজ প্রকার ভেধে ৩৮ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গেলো দুদিন আগেও এখানকার বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ প্রকার ভেদে ৪৬ টাকা থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। সেই হিসাবে একদিনে হিলিতে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৮ থেকে ১০ কমেছে। এবং ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারের খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা আরাফাত হোসেন বলেন, দু’মাস ভারত থেকে পেঁয়াজ আমাদানি বন্ধ থাকায় দাম উদ্ধগতী ছিল। কিন্তু পেঁয়াজ আমদানি শুরু হওয়ায় আড়ৎগুলোতে পেঁয়াজের দাম কমেছে। ফলে আমরাও কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছি।

হিলি স্থল বন্দরের আমমদানি কারক শহিদুল ইসলাম শহিদ বলেন, নতুন আমদানি করা পেঁয়াজের মান ভেদে পাইকারিতে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ২২ থেকে ২৬ টাকা দরে বিক্রি করছি।

তিনি আরোও জানান, পেঁয়াজ আমদানি শরু হওয়ায় আরো পেঁয়াজের দাম কমবে।

আরও দেখুন

নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মীকে কুপিয়ে জখম

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজনৈতিক পূর্ব শত্রুতার জেরে নাটোরে ছাত্রলীগের এক কর্মীকে কুপিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। …