স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের চালিকাশক্তি হিসেবে তরুণ-তরুণী ও যুবসমাজকে প্রস্তুত করে তোলার উদ্দেশ্যে গবেষণা, উদ্ভাবন ও উন্নয়নমূলক কাজে আগামী বাজেটে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়ছে। স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সোসাইটি ও স্মার্ট ইকোনমি এ চারটি মূলস্তম্ভের ওপর নির্ভর করে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা হবে।
বৃহস্পতিবার (০১ জুন) অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার।’
তিনি বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে ৩ শতাংশের কম মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে আর চরম দারিদ্র্য নেমে আসবে শূন্যের কোঠায়।
অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় স্মার্ট বাংলাদেশ সম্পর্কে বলতে গিয়ে আরো বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি ৪-৫ শতাংশের মধ্যে সীমিত থাকবে এবং বাজেট ঘাটতি থাকবে জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে।’
রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত হবে ২০ শতাংশের ওপরে এবং বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ, বলেন অর্থমন্ত্রী।
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক স্বাক্ষরতা অর্জিত হবে এবং স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে যাবে সবার দোরগোড়ায়।’
স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগ ব্যবস্থা, টেকসই নগরায়ণসহ নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সকল সেবা হাতের নাগালে থাকবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
এ ছাড়া তৈরি হবে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি।
স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের চালিকাশক্তি হিসেবে তরুণ-তরুণী ও যুবসমাজকে প্রস্তুত করে তোলার উদ্দেশ্যে গবেষণা, উদ্ভাবন ও উন্নয়নমূলক কাজে আগামী বাজেটে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রাখা হয়েছে।