নিউজ ডেস্ক:
সম্প্রতি প্রায় সাড়ে তিন বছর আগের তারিখে প্রকাশিত খালেদা জিয়ার একটা তথাকথিত উপাধি প্রাপ্তির বিষয়টি নতুন করে সামনে আসায় বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে।
কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (সিএইচআরআইও) এর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, টরন্টোভিত্তিক এ সংগঠন ২০০৩ সাল থেকে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে আসছে। তবে তাদের ওয়েবসাইটে খালেদা জিয়ার বিষয়ে কিছু পাওয়া যায়নি।
তবে গুগলে খুঁজলে দেখা যায়, পিস অ্যান্ড জাস্টিস অ্যালায়েন্স নামে আরেকটি সংগঠনের ওয়েবসাইটে ২০২০ সালের ৩ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার সম্মননা পাওয়ার ওই খবর দেখা যায়। সেখানে বলা হয়, কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশনের কাছ থেকে ২০১৮ সালের ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’ পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
এই পিস অ্যান্ড জাস্টিস অ্যালায়েন্সের একজন পরিচালক হলেন মোহাম্মদ মোমিনুল হক নামের এক ব্যক্তি, যিনি আবার কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশনের এশিয়া মিশনের নির্বাহী পরিচালক।
কানাডা বিএনপিতে সক্রিয় মোমিনুল হক নিজেকে একজন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকার হিসেবে পরিচয় দেন। ফেইসবুকে তিনি সক্রিয় ‘মিলন হক’ নামে। সেখানে তিনি খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এবং বর্তমান সরকারের বিরোধিতায় নিয়মিত পোস্ট দিয়ে আসছেন।