নিজস্ব প্রতিবেদক, শেরপুর:
গত দু’দিনের অবিরাম বর্ষন ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের পানিতে শেরপুরের সীমান্তে ৩টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। নালিতাবাড়ি উপজেলার ভোগাই, চেল্লাখালী। ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি, সোমেশ্বরী কালঘোষা, শ্রীবরদী উপজেলার কর্নঝুড়া নদীতে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি স্হান দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
গত দু’দিনের অতি বর্ষন ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে নিম্নাঞ্চলের শত শত একর জমির আমন ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। পাহাড়ী ঢলের পানির তুরে মহারশি নদীর রামেরকুড়া বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ ভেঙ্গে ঝিনাইগাতী উপজেলা পরিষদ চত্বর, কোর্ডবিল্ডিং,পোষ্ট অফিস, সাবরেজিষ্ট্রী অফিস চত্বরে ঢলের পানি প্রবেশ করে দাপ্তরিক কর্মকান্ড ব্যাহত হয়।
সদর বাজারে পানি প্রবেশ করায় ব্যবসায়ীরা চরম দুর্ভোগে পরে। ধানশাইল, আয়নাপুর বাজারে সোমেশ্বরী নদীর পানি প্রবেশ করায় দুর্ভোগে পরেন ক্রেতা -বিক্রেতারা। এছাড়া ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে ৩ উপজেলার প্রায় ৪০ টি গ্রাম। বৃহস্প্রতিবার সকালে বর্ষনের সাথে ঝরহাওয়ায় শ্রীবরদী উপজেলার তাতিহাটি ইউনিয়নের চককাউরিয়া গ্রামের সুজা মিয়া, শহিদুল্লাহ ও আবেদীন মিয়ার ৩ টি বসতবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। খবর পেয়ে শ্রীবরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলুফা আকতার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে আর্থিক সহায়তা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
আরও দেখুন
নন্দীগ্রামে অবৈধভাবে পুকুর খনন করার অপরাধে একজনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
নিজস্ব প্রতিবেদক নন্দীগ্রাম,,,,,,,,,,,,, বগুড়ার নন্দীগ্রামে অবৈধভাবে পুকুর খনন করার অপরাধে একজনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা …