শনিবার , নভেম্বর ১৬ ২০২৪
নীড় পাতা / উন্নয়ন বার্তা / শুরু হচ্ছে যমুনায় পৃৃথক রেলসেতুর নির্মাণ কাজ

শুরু হচ্ছে যমুনায় পৃৃথক রেলসেতুর নির্মাণ কাজ

নিজস্ব প্রতিবেদক:
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে শুরু হতে যাচ্ছে যমুনা নদীর ওপর পৃথক রেলসেতু নির্মাণ কাজ। যমুনা নদীতে সড়ক সেতু নির্মাণের পর দেশের এক প্রান্তের সঙ্গে ও অপর প্রান্তের যোগাযোগের লক্ষ্যে এই ডুয়েল গেজ রেলসেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে। আজ গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে এ রেলসেতুর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ পৃথক রেলসেতু নির্মাণের মাধ্যমে দেশের দুই অঞ্চলের যোগাযোগে আর কোন বাধাই থাকবে না। বর্তমানে দেশের পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রধানতম সমস্যা এ যমুনা নদী। বঙ্গবন্ধু সড়ক সেতু দিয়ে কোনমতে চলাচল করছে ট্রেন। এর গতি ঘণ্টায় মাত্র ১০-১২ কিলোমিটার। পৃথক সেতুতে ডুয়েল গেজ ডবল লাইনে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে পারবে বলে রেল মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া এই সেতু নির্মাণের ফলে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আঞ্চলিক রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায়ও বিশেষ ভূমিকা রাখবে ও দেশের পূর্ব থেকে পশ্চিমাঞ্চালে অতি সহজে ট্রেনে চলাচল করতে আর কোন বাধাই থাকবে না।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে ব্রিজ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে ৩০০ মিটার উত্তর দিকে বঙ্গবন্ধু সেতুর সমান্তরালে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতু নির্মাণ করা হবে। ডবল লাইন হওয়ায় সেতুটির দৈর্ঘ্য ৯ দশমিক ৬০ কিলোমিটার বিবেচনা করছে রেলওয়ে। ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হলেও সংশোধিত প্রকল্পে সময়সীমা দুই বছর বাড়িয়ে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে প্রকল্প ব্যয় ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা করা হয়েছে। ডুয়েল গেজ ডবল লাইন বিশিষ্ট সেতুটি নির্মাণ কাজ শেষ হলে ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগে কমপক্ষে ৪০ মিনিট সময় কমে আসবে। একইসঙ্গে যোগাযোগে এক নতুন গতির সঞ্চার হবে। পৃথক সেতু থাকায় বর্তমানের চেয়ে অনেক বেশি যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করতে পারবে। যার ফলে দেশের অর্থনীতিতে এক নতুন মাত্রা যোগ হবে।

রেলসূত্র জানায়, জাপান সরকার ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওবায়শি কর্পোরেশন, তোয়া কর্পোরেশন এ্যান্ড জেইএফ ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে এই সেতুটি নির্মাণ করা হবে। দেশীয় শ্রমিকের পাশাপাশি সাবিক কর্মকাণ্ড তত্ত্বাবধানের জন্য সার্বক্ষণিক সেতুর নির্মাণ কাজে ১৫০ জন জাপানী বিশেষজ্ঞ কারিগরি ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন। সূত্র জানায়, বিদেশী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগী হিসেবে কাজ পেয়েছে বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান পার্ল এন্টারপ্রাইজ, মীর আকতার এন্টারপ্রাইজ, তমা এন্টারপ্রাইজ, ডিসিডিএল, আজম এন্টারপ্রাইজ, মোনায়েম এন্টারপ্রাইজ ও ম্যাক্স এন্টারপ্রাইজ। যমুনা নদীর ওপরে নির্মিত বঙ্গবন্ধু সড়ক সেতুর পাশেই ‘বঙ্গবন্ধু ডুয়েল গেজ রেলসেতুর’ নির্মাণকাজ অন্য যে কোন সেতুর চেয়ে উন্নত প্রযুক্তিতে করা হবে বলে জানা গেছে। এর আগে গত ২৮ অক্টোবর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের স্থান নির্বাচনের জন্য রেলপথমন্ত্রী সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদ যান। তখন বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ের সয়দাবাদ স্টেশন ও সেতু গোল চত্বর পরিদর্শন করেন তিনি।

জানা গেছে, বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে দিনে ৪৪টি ট্রেন চলাচল করে। সিঙ্গেল লাইন হওয়ায় সেতু পার হতে ট্রাফিক সিগন্যালে নষ্ট হয় অনেক সময়। ওজন সীমাবদ্ধতার কারণে ভারি পণ্যবাহী ট্রেন চলতে পারে না। এ সেতুতে ট্রেনও পূর্ণগতিতে চলতে পারে না। ঈদের সময় শিডিউল বিপর্যয়ে পড়ে ট্রেন। নতুন ডবল লাইন সেতুটি নির্মাণ সম্পন্ন হলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের। রাজধানীর সঙ্গে পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থারও উন্নয়ন হবে অনেক। সেতুটি নির্মাণ হলে বঙ্গবন্ধু সেতুর রেললাইন তুলে নেয়া হবে।

এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী কামরুল আহসান জানান, দুটি প্যাকেজের আওতায় এ সেতুটি নির্মাণ করা হবে। নির্মাণ ব্যয়ের ৭২ শতাংশ ঋণ সহায়তা দেবে জাপান (জাইকা)। সেতুটির পূর্ব অংশ নির্মাণ করবে ওবায়শি কর্পোরেশন, টিওএ কর্পোরেশন এবং জেএফই। এই অংশের জন্য ব্যয় হবে ছয় হাজার ৮০১ কোটি টাকা। আইএইচআই এবং এসএমসিসির যৌথ উদ্যোগে নির্মিত হবে পশ্চিম অংশ। এই অংশে ব্যয় হবে ৬ হাজার ১৪৮ কোটি টাকা। ইতোমধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে সাইট বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীরা আসতেও শুরু করেছেন। অতি দ্রুতই এর কাজ শুরু করা সম্ভব হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করা হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন জনকণ্ঠকে বলেন, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর যমুনা নদীতে সড়ক সেতু নির্মাণের পর দেশের এক প্রান্তের সঙ্গে ও অপর প্রান্তের যোগাযোগের লক্ষ্যে এই ডুয়েল গেজ রেলসেতুটি নির্মাণ করছে সরকার। যার নাম দেয়া হয়েছে বঙ্গবন্ধু ডুয়েল গেজ রেলসেতু। আজ রবিবার গণভবন থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে এ রেলসেতুর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে ব্রিজ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে ৩০০ মিটার উত্তর দিকে বঙ্গবন্ধু সেতুর সমান্তরালে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতু নির্মাণ করা হবে। তবে ডবল লাইন হওয়ায় সেতুটির দৈর্ঘ্য ৯ দশমিক ৬০ কিলোমিটার বিবেচনা করছে রেলওয়ে। ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হলেও সংশোধিত প্রকল্পে সময়সীমা দুই বছর বাড়িয়ে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে প্রকল্প ব্যয় ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা করা হয়েছে। ডুয়েল গেজ ডবল লাইন বিশিষ্ট সেতুটি নির্মাণ কাজ শেষ হলে ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগে কমপক্ষে ৪০ মিনিট সময় কমে আসবে। একইসঙ্গে যোগাযোগে এক নতুন গতির সঞ্চার হবে।

নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ও নানা কারণে বঙ্গবন্ধু সড়ক সেতুর সঙ্গে রেললাইনের সংযোজন করা হলেও এ সিঙ্গেল লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক নয়। প্রয়োজন মেটাতে এ সেতু দিয়ে কোনক্রমে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করছে কোন পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করতে পারে না। যার ফলে সরকার ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মালবাহী ট্রেন চলাচল না করতে পারায় রাজস্ব থেকে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে। একইসঙ্গে দেশের অর্থনীতিতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য আমরা পৃথক রেলসেতু নির্মাণ করছি। সময়ের চাহিদা অনুযায়ী যমুনা নদীতে পৃথক রেলসেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। নতুন সেতুতে ডুয়েল গেজ ডবল লাইনে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে পারবে।

রেলপথমন্ত্রী বলেন, জাপানের জাইকার অর্থায়নে ২০২৫ সালের মধ্যে রেলসেতুটির বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। রেলসেতুর ওপর দিয়ে কম করে হলেও ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে পারবে। সেতুর ওপর দিয়ে দ্রুতগতিতে রেল যোগাযোগ বাস্তবায়িত হলে দেশের পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ আরও সহজ হবে এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থার আরও উন্নয়ন ঘটবে। বর্তমানের বঙ্গবন্ধু সড়ক সেতুটির সঙ্গে থাকা রেললাইনের কি হবে বা এ রেললাইনেও পরবর্তীতে ট্রেন চলাচল করবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে রেলমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে যমুনা নদীর ওপর যে সেতুটি রয়েছে সেটি সিঙ্গেল লাইনের। তাতে ১০ থেকে ১২ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ট্রেন চালানো যায় না। ফলে অনেক সময় নষ্ট হয়। ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় হয়। নতুন রেলসেতুতে ডবল লাইন রাখা হয়েছে। তাই একসঙ্গে দুই দিক থেকে ট্রেন চলাচল করতে পারবে।

যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটবে ॥ নিজস্ব সংবাদদাতা টাঙ্গাইল থেকে জানান, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে কাজ শুরু হতে যাচ্ছে যমুনা নদীর ওপর রেল সেতুর নির্মাণ কাজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন ও ভিত্তিফলক উন্মোচন করবেন।

জাপানের সহায়তায় ২০২৪ সালে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হলে দেশের রেল যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটবে। এই রেল সেতু দেশের মানুষের কাছে আশীর্বাদ হবে বলে মনে করছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।

যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু দেশের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে দুই অংশকে একত্রিত করেছে। সড়কের পাশাপাশি সেতুতে রেল সংযোগও রয়েছে। তবে এই সেতুতে রেল চলে কচ্ছপ গতিতে। এর আগে কয়েকবার সেতুতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছেন যাত্রীরা। রেল চলাচল করায় বঙ্গবন্ধু সেতু রয়েছে হুমকির মুখে। সেতুর ওপর ধীরগতিতে রেল চলায় ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীদের। বঙ্গবন্ধু সেতুকে রক্ষা, যাত্রীদের দুর্ভোগ দূর করতে এবং দেশের রেল যোগাযোগ আরও উন্নত করার লক্ষ্যে সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেল সেতু নির্মাণ করার উদ্যোগ নিয়েছে। যমুনা নদীর ওপর নতুন রেল সেতু নির্মাণের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে। এতে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে আর্থিক সচ্ছলতা বাড়বে। এ কারণে খুশি রেলের যাত্রীরা।

যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন এ রেল সেতুর দৈর্ঘ্য হবে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন ১৬ জোড়া রেল পারাপার হয়। বঙ্গবন্ধু সেতুতে সর্বোচ্চ ২০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে রেল। এছাড়া সিগন্যালের জন্য অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। এতে দুর্ভোগের সীমা থাকে না রেল স্টেশনের কর্মী ও যাত্রীদের। রেল সেতু নির্মাণ করা হলে কোন ট্রেনেই কোন প্রকার সিডিউল বিপর্যয় ঘটবে না। এতে উপকৃত হবে সকলেই।

উদ্বোধন উপলক্ষে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন জানান, ২৯ নবেম্বর সকাল ১০টায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফরেন্সের মাধ্যমে যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন ও ভিত্তিফলক উন্মোচন করবেন। ইতোমধ্যে রেলপথ মন্ত্রী ও রেলওয়ে বিভাগের উর্র্ধতন কর্মকর্তারা রেল সেতু নির্মাণের স্থান পরিদর্শন করেছেন। অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রস্তুতি সভা। রেলমন্ত্রী আরও জানান, বন্ধুপ্রতিম দেশ জাপানের জাইকার সহযোগিতায় এ নতুন রেল সেতু নির্মাণ হবে। সেতুটির নির্মাণ কাজ দুটি ভাগে হবে। একটি টাঙ্গাইল অংশে, অন্যটি সিরাজগঞ্জ অংশে। রেল সেতু প্রকল্পের বাইরেও আরেকটি প্রকল্পে গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে ঈশ্বরদী পর্যন্ত ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণ করা হবে। এর ফলে একটি লাইনে রেল ঢাকার দিকে যাবে। আরেকটি লাইন দিয়ে বিপরীত দিকে যাবে। একই সঙ্গে রেলপথের মাধ্যমে ভারি মালামাল পরিবহনে কন্টেনার পরিবহন বাড়বে। বাংলাদেশ রেলওয়ের কন্টেনারসমূহ দেশ-বিদেশে পরিবহন করা হবে। ১০০ কিলোমিটার গতিতে সেতুর ওপর দিয়ে রেল চলাচল করতে পারবে। জাপানের আর্থিক সহায়তায় এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার কোটি টাকা। আগামী ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে রেল সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর সরকার দেশের উত্তরাঞ্চল, পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থায় দ্রুতগামী রেল যুক্ত করবে।

আরও দেখুন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদক চাঁপাইনবাবগঞ্জ ………..চাঁপাইনবাবগঞ্জে রক্তদান সামাজিক সেবামূলক সংগঠন ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শুক্রবার …