বৃহস্পতিবার , মার্চ ২৮ ২০২৪
নীড় পাতা / উত্তরবঙ্গ / রাজশাহী / রাষ্ট্রপতির সাথে রাসিক মেয়র লিটন

রাষ্ট্রপতির সাথে রাসিক মেয়র লিটন

নিজস্ব প্রতিবেদক,রাজশাহী

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি জনাব মোঃ আব্দুল হামিদ এঁর সাথে করর্মদন করছেন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। রাষ্ট্রপতি মেয়র লিটনের হাত দুইহাতে চেপে ধরেছেন। এ সময় হাস্যোজ্জল চেহারায় রাষ্ট্রপতি ও মেয়র লিটন।
গতকাল শনিবার বিকেল তিনটায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সৈয়দ আমীর আলী হল সংলগ্ন হেলিপ্যাডে রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানানোর সময় ফ্রেমবন্দি হওয়ায় ছবিটি রাত থেকেই ছড়িয়ে পড়ে সোস্যাল মিডিয়ায়।
উল্লেখ্য, গতকাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একাদশ সমাবর্তনে যোগ দিতে হেলিকপ্টারযোগে রাজশাহীতে আসেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামানের উত্তরসূরী মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনকে ভাতিজা বলে সম্বোধন করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, রাজশাহী আসছি, কয়েকদিন পরেই আম পাকার কথা। মনে হয় আইস্যা পড়তাছে। এখানে আমার বাবাজি আমাদের মেয়র সাব, আমার ভাতিজা লিটন এবং আমাদের প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমও আছেন। বলে যাচ্ছি আর কি- আমের সিজনে যেন ভালা আম পাঠানো হয়। আম না পাঠাইলে কিন্তু খবর আছে। আম পাঠাইলে যেনআবার ফরমালিন বিষটিষ না থাকে।’
রাজশাহী এবং জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামানের স্মৃতিচারণ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘শহীদ কামারুজ্জামান আমার খুব কাছের মানুষ ছিলেন। তার ডাকনাম হেনা ছিল। আমি হেনা ভাই বলেই ডাকতাম। একজনের বেডে আমরা দু’জন থাকতাম। হেনা ভাই একটু মোটা ছিলেন, আমি চিকন ছিলাম। মাঝে মাঝে ভাই একটু নড়লে আমি নিচে পড়ে যেতাম। তাছাড়া তিনি এমন নাক ডাকতেন, ঘুমানোর উপায় ছিল না।’ রাষ্ট্রপতির এমন রসিকতায় হাসির রোল পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অনুষ্ঠানে। হাসেন রাষ্ট্রপতি নিজেও।

আরও দেখুন

নন্দীগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাইয়ুমের ইন্তেকাল, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন 

নিজস্ব প্রতিবেদক,নন্দীগ্রাম (বগুড়া): বগুড়ার নন্দীগ্রামে সেনাবাহিনীর গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাইয়ুম ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া …