সোমবার , ডিসেম্বর ২৩ ২০২৪
নীড় পাতা / আন্তর্জাতিক / রাখাইনদের উপর বর্মী সেনাবাহিনী পরিচালিত গণহত্যার প্রতিবাদে আগামীকাল ঢাকায় বাংলাদেশি রাখাইনদের মানববন্ধন

রাখাইনদের উপর বর্মী সেনাবাহিনী পরিচালিত গণহত্যার প্রতিবাদে আগামীকাল ঢাকায় বাংলাদেশি রাখাইনদের মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাখাইন জাতিগত রাখাইনদের উপর মিয়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটের প্রতিবাদে আগামীকাল ঢাকায় বিশাল মানববন্ধন করবে রাখাইন কমিউনিটি অভ বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় বসবাসকারী সাত শতাধিক রাখাইন সম্প্রদায়ের জনগণ এই মানববন্ধনে অংশ নেবে। আগামীকাল ১১ অক্টোবর (রবিবার) শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সকাল এগারােটায় এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবে বলে আয়ােজকদের তরফ থেকে বলা হয়েছে।রাখাইন কমিউনিটি অভ বাংলাদেশের মানববন্ধন প্রস্তুতি কমিটির মাধ্যমিক কামিং পাৰ্য নিউজকে বলেন, কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, চাট্রাম, ঢাকা, বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলার ৭ শতাধিক রাখাইন সম্প্রদায় মানুষ এ মানববন্ধনে অংশ নেবে। এদের মধ্যে রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বশীল নেতৃত্ব, ভান্তোণ মহিলা ও শিক্ষা করতেমানববন্ধনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে রাখাইন কমিউনিটি s বাংলাদেশের আকবর ক্যাতি পার্বত্য নিউজকে বলেন, রাখাইন বসবাসকারী জাতিগত রাখাইন সম্প্রদায় ও আমরা আষ্য, ম ও জাকিত দিক থেকে অতি সন্ধা। তারা আমাদের অনেলে পুরুষ অতীতে আইন থেকে বাংলাদেশে এনে ৰণাস করে। তাই আমাদের অনেক জাতি গােষী ও মিয়া স্বন সমান বদনান কছে। মিয়ানমার সেনাবাহিনী তসের উপর যে গণহত্যা

ও নারকীয় নির্যাতন চালাচ্ছে তা আমরা মুখ বুজে দেখে যেতে পারি না। তাই বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক মহলের দুষ্টি আকর্ষণের মাধ্যমে সেই নির্যাতন বন্ধে চাপ সৃষ্টির লক্ষে এই মানববন্ধনেরআধোজন করা হয়েছে মানববন্ধন এর অন্যতম আয়োজক মং চিৎ ছি পার্বত্য নিউজকে বলেন, অনেকেই মনে করেন রাখাইনে শুধু রােহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। এটা মােটেই ঠিক নয় রােহিঙ্গাদের পাশাপাশি রাখাইনে জাতিগত বুস্টি রাখাইনদের উপর সমভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। মূলত বার্মিজ সামরিক জান্তা রাখাইনে জাতিগত মুসলিম রোহিঙ্গা ও বুজি রাধানদের অস্তিত্ব খুঁজে ফেলে বার্মিজদের স্যাটেল করাতে চায়। কামিতমেসি প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তাই আমদাতিত রােহিঙ্গলের অস্তিত্ব রক্ষায় সোচ্চার হয়েছি।মানববন্ধন আয়োজকদের পক্ষ থেকে গনধমে পাঠানো এক শ্রেস বার্তায় বলা হয়েছে, আমরা সচেতন নাগরিক পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের হােক না কেন মদি মানবাধিকার ান পূর্বক কর্ম কেউ যদি করে থাকে তার বিরুদ্ধে সমালোচনা করা অথবা নিন্দা পন করার সেই অধিকার প্রতক নবিকের মধ্ে আছে। আই আমরা ঢাকার রাজধানীর বুকে নাহার করে এনে মানববন্ধন এই কাৱা করছি যে, আমাদের পাে মিয়ানমার , এই মিয়ানমার

১। কোভিড ১৯ কে প্রদর্শনপূর্রক ঘরবাড়ি হতে বাহির হতে না দেওয়া ও চলাফেরা উপর নিষেধাজ্ঞা জারী।২। বর্তমান রাখাইন প্রদেশের সকল প্রকার ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেয়, কারণ রাখাইন প্রদেশের সকল প্রকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিস্থা করা এবং সকল গণহত্যর সংবাদ গােপনীয় রক্ষা করা একমাৰতার উদ্দেশ্য।৩। মিয়ানমার সামরিক বাহিনীরা সু কৌশদে এবং পরিকল্পিতভাবে বিভি। সোমে ঢুকে নির্যাতন, ধর্ষণ, লুন,গুলিবর্ণসহ বসতবাভাংলােকে অগ্নিসংযোগ৪। বাংলাদেশের সীমান্তের কাছাকাছি মিয়ানমার রাষট্রের সেনাবাহিনীর অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করাসহ সকলসকানিমূলক কার্যকলাপ অব্যাহত রয়েছে।এই সকল কার্যকলাপ চার্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তুলে ধরার লক্ষে আমাদের এই মনননের আয়োজন মিয়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক আরবীতে অগ্নিসংযোগের কারণে অনেক লক্ষ লক্ষ রাখাইনে জনগণ কেলী আকাশের নিচে বসবাস করতে বা হয়েছে মাদাতি সহায্য সংস্থাকে রাখাইন প্রদেশে প্রবেশের অনুমতি বন্ধ করার প্রেক্ষিতে সাত কারণে খ, এখন, চিকিৎসা, বাসস্থান ও শিক্ষাসহ মৌলিক সধিকার খেকে মানবিক বিপর্যয়। মুদ্রার পর মেয়ে গেছে।

মিয়ানমার রাষ্ট্রের শাসকগােষ্ঠীর বার্মিজ সৈন্যরা অত্যাচার, নির্যাতন আজ থেকে নয় সেই ১৭৮৪ খ্রিঃ থেকে কুখ্যাত বার্মিজ সমর নায়ক মংওয়ান এর নেতৃত্বে তৎকালীন রাখাইন রাজ্যে বসবাসকারী জনগণকে পৃথিবী থেকে চিরতরে বিলুপ্ত করার উদ্দেশ্যে প্রায় লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্য করা হয়েছিল। এমনকি কোন ধর্মীয় স্থাপনা পর্যন্ত রেহাই পাই নাই। বর্তমান যা আজও বিদ্যমান। এর অত্যাচার, জঘন্যতম পরাধ কর্মকাণ্ড এক মানবতা লংগনকারীর বিরুদ্ধে আমরা যদি প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন না করি তাহলে তারা এই ভ্রমনকি কং এর অব্যাহত থাকবে।সহেতু আমরা ঢাকা-রাজধানীর বুকে সমাবেত হয়ে মিয়ানমার বড় সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে তীর নিন্দাজপন করতে বাধ্য হয়েছি। সুতরাং আমরা বিশ্বাস এবং জাতিসংস এর নিকট দাবি জানাতে চায় যে, মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও সরকার এর ভিতর ধর্ষণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, লবণ গ্রামের বসতবাড়ীর উপর বিমান থেকে বোমা নিক্ষেপ, জাহাজ থেকে প্রার্থী বােমা নিক্ষেপ ও জীবন্ত পুড়িয়ে ইএযা এই সমস্ত অত্যাচার বিছে ব্যবস্থা নিন তার সাথে সাথে আরও সুবেদসহ দাবি জানাচ্ছি যে, হডরোপিয়ান কমিশনসহ রাশিয়া, চায়না, আশিয়ান এবং সকল বিশ্ববাসীকে বলতে চাই, এই অত্যাচারের বিজজে জাপানি ভ্রাপথে অতিনশুন্য হাদি লি বিহিত ব্যবস্থা না করে সামলে রাখাইন প্রদেশের সকল জনগ অচিনেই, পৃমিনী থেকে নিল হয়ে যাবে

আরও দেখুন

পেঁয়াজের চারা পুড়ে শেষ-কৃষকের মাথায় হাত! জমিতে এখন শুধুই ঘাস!

নিজস্ব প্রতিবেদক নলডাঙ্গা,,,,,,,,,,,,,,,,,জমিতে নষ্ট হওয়া পেঁয়াজের চারা দেখে নিজেদের ধরে রাখতে পারেননি জমি লিজ নিয়ে …