নিজস্ব প্রতিবেদক, ঈশ্বরদী:
মাদক সেবনে বাঁধা দেওয়ায় পাবনার ঈশ্বরদীতে বিপ্লব ফকির (২৪) নামে এক যুবককে সারারাত বেঁধে রেখে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২ অক্টোবর) সকাল ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিপ্লব মারা যায়। নিহত বিপ্লব উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের চররুপপুর জিগাতলা গ্রামের পান্না ফকিরের ছেলে।
পূর্ব শত্রুতার জেরে সারারাত বেঁধে রেখে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে বলে নিশ্চিত করেন রুপপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আতিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, নিহত বিপ্লবের সাথে কিছুদিন পূর্বে প্রতিবেশি পলাশ ফকিরের ছেলে শান্ত (২৩) এর কথা কাটাকাটি হয়। সে সময় নিহত বিপ্লবের চাচা রতন শান্তকে চড় থাপ্পড় মারে। সে সময়ই শান্ত বিপ্লব ও রতনকে খুনের হুমকি দেয়।
তিনি জানান, শুক্রবার রাত ৯টায় শান্ত কৌশলে মোবাইল ফোনে বিপ্লবকে ডেকে নেয়। এরপর পার্শ্ববর্তী জিগাতলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাদে তাকে মুখ বেঁধে রেখে সারারাত ব্যাপক নির্যাতন চালায়। রাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বিপ্লবের পরিবার তাকে খুঁজে পাইনি। সকালে প্রতিবেশী জ্যোৎস্না নামে এক মহিলাকে শান্ত নিজেই বলে বিপ্লব স্কুলের ছাদে আছে।
নিহত বিপ্লবের বাবা পান্না ফকির বলেন, আমার ছেলে ও ভাই রতন আসামি শান্ত ও তার কয়েক বন্ধুকে মাদক সেবনে বাঁধা দিয়েছিল। সে কারণের শান্ত তাদের উপর ক্ষিপ্ত ছিল। প্রতিবেশীর মাধ্যমে খবর পেয়ে সকাল ৮টায় স্কুলের ছাদ থেকে বিপ্লবকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হলে সকাল ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানেই সে মারা যায়। তিনি জানান, বিপ্লবের সারা শরীরে অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শান্তর বড় ভাই তহিদুল (২৭) কে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্ত শান্ত ও পার্শ্ববর্তী আব্দুল গাফফারের ছেলে আলামিন ঘটনার পর থেকেই পলাতক। নিহত বিপ্লব পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিল, তার ১ বছর বয়সী একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, খবর পেয়ে নিহত বিপ্লবের বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের পাবনা মর্গে পাঠানো হবে। খুনের পুরো বিষয়টি পুলিশ খতিয়ে দেখছে। অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।তে বিপ্লব ফকির (২৪) নামে এক যুবককে সারারাত বেঁধে রেখে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২ অক্টোবর) সকাল ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিপ্লব মারা যায়। নিহত বিপ্লব উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের চররুপপুর জিগাতলা গ্রামের পান্না ফকিরের ছেলে।
পূর্ব শত্রুতার জেরে সারারাত বেঁধে রেখে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে বলে নিশ্চিত করেন রুপপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আতিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, নিহত বিপ্লবের সাথে কিছুদিন পূর্বে প্রতিবেশি পলাশ ফকিরের ছেলে শান্ত (২৩) এর কথা কাটাকাটি হয়। সে সময় নিহত বিপ্লবের চাচা রতন শান্তকে চড় থাপ্পড় মারে। সে সময়ই শান্ত বিপ্লব ও রতনকে খুনের হুমকি দেয়।
তিনি জানান, শুক্রবার রাত ৯টায় শান্ত কৌশলে মোবাইল ফোনে বিপ্লবকে ডেকে নেয়। এরপর পার্শ্ববর্তী জিগাতলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাদে তাকে মুখ বেঁধে রেখে সারারাত ব্যাপক নির্যাতন চালায়। রাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বিপ্লবের পরিবার তাকে খুঁজে পাইনি। সকালে প্রতিবেশী জ্যোৎস্না নামে এক মহিলাকে শান্ত নিজেই বলে বিপ্লব স্কুলের ছাদে আছে।
নিহত বিপ্লবের বাবা পান্না ফকির বলেন, আমার ছেলে ও ভাই রতন আসামি শান্ত ও তার কয়েক বন্ধুকে মাদক সেবনে বাঁধা দিয়েছিল। সে কারণের শান্ত তাদের উপর ক্ষিপ্ত ছিল। প্রতিবেশীর মাধ্যমে খবর পেয়ে সকাল ৮টায় স্কুলের ছাদ থেকে বিপ্লবকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হলে সকাল ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সেখানেই সে মারা যায়। তিনি জানান, বিপ্লবের সারা শরীরে অনেক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শান্তর বড় ভাই তহিদুল (২৭) কে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্ত শান্ত ও পার্শ্ববর্তী আব্দুল গাফফারের ছেলে আলামিন ঘটনার পর থেকেই পলাতক। নিহত বিপ্লব পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিল, তার ১ বছর বয়সী একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, খবর পেয়ে নিহত বিপ্লবের বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের পাবনা মর্গে পাঠানো হবে। খুনের পুরো বিষয়টি পুলিশ খতিয়ে দেখছে। অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।