নিউজ ডেস্ক:
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের উপর পড়বে কি না- এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে। যুদ্ধের প্রভাব দেশে দ্রব্যমূল্যের ওপর কিছুটা পড়েছে। তবে আমাদের কাছে এখন খাদ্যশস্যের সর্বোচ্চ মজুত আছে। ফসলের উৎপাদনও ভালো।
তিনি বলেন, এপ্রিলের ১৫ তারিখ থেকেই নতুন চাল আসবে। কাজেই, সবমিলিয়ে আমাদের কোনো মেজর প্রবলেম হবে না। কোনো খাদ্য সংকট, হাহাকার- এ রকম কিছু হবে না।
কিউ দোংয়ুর সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় সম্মেলন উপলক্ষে এফএওর ডিজি বাংলাদেশে এসেছেন। এফএও কৃষি উন্নয়নে আমাদের সহযোগিতা করে থাকে। তারা আমাদের কারিগরি সহায়তা দেয়। ডোনারদের সঙ্গে তারা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে। কীটনাশকের ক্ষতিকর দিকগুলো যাতে কমাতে পারি, সেই বিষয়ে বৈশ্বিক যে নিয়ম তা তৈরি করে এফএও।
তিনি আরও বলেন, আমরা এখন দেশে ৫৭ লক্ষ টন ভুট্টা উৎপাদন করছি। বাংলাদেশের আবহাওয়া ভুট্টার জন্য খুবই ভালো। বাংলাদেশে ভুট্টা উৎপাদনের ক্ষেত্রে এফএও বড় ভূমিকা রেখেছে। আমি মনে করি আগামীতে, এফএওর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে।