নিজস্ব প্রতিবেদক, বড়াইগ্রাম:
নাটোরের বড়াইগ্রামে এক কিশোরীর বাল্যবিয়ে বন্ধ করলেন উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার উপজেলার বনপাড়া পৌরসভার কালিকাপুর এলাকায় ওই বিয়ে বন্ধ করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নির্দেশে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা এই বাল্যবিয়ে বন্ধ করেন।
মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হাবিবা খাতুন জানান, গুরুদাসপুর উপজেলায় মেয়েটির বাবার বাড়ি। প্রায় দুই বছর আগে বাবা মারা গেলে মায়ের সাথে বনপাড়া পৌরসভা এলাকায় নানার বাড়িতে থাকত। সে একটি স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। ওই ছাত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার নানা জোড় করে বিয়ে দিচ্ছে এমন সংবাদ আসে ইউএনওর কাছে। পরবর্তীতে স্থানীয় কাউন্সিলর শরিফুন্নেসা শিরিনসহ ওই ছাত্রীর নানার বাড়ী গিয়ে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে ধারণা দিলে তারা বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরে মুচলেকা দিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেন।
ইউএনও জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাল্যবিয়ে দেশ ও সমাজের জন্য অভিশাপ। বাল্যবিয়ে থেকে পরিত্রাণ পেতে সকলকে সচেতনতার পাশাপশি সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে।
আরও দেখুন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
নিজস্ব প্রতিবেদক চাঁপাইনবাবগঞ্জ ………..চাঁপাইনবাবগঞ্জে রক্তদান সামাজিক সেবামূলক সংগঠন ‘রক্তের খোঁজে আমরা’র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শুক্রবার …