নিউজ ডেস্ক:
খাতভিত্তিক বরাদ্দে সবচেয়ে এগিয়ে জনপ্রশাসন। এ খাতে বরাদ্দ গেছে মোট বাজেটের ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। আর ১৫ দশমিক ৭ শতাংশ বরাদ্দ নিয়ে খাত ভিত্তিক বরাদ্দের দ্বিতীয় অবস্থানে আছে শিক্ষাখাত। এছাড়া, পরিবহন ও যোগাযোগ খাত পেয়েছে ১১ দশমিক ৯ শতাংশ।
আর সরকারের দেশি ও বিদেশি উৎস থেকে নেয়া নানা ঋণের সুদ পরিশোধে ব্যয় হচ্ছে মোট বাজেটের ১১ দশমিক ৪ শতাংশ। অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবিত বাজেটে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে মোট বাজেটের ৭ শতাংশ অর্থ। এছাড়া প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় হবে ৬ দশমিক ২ শতাংশ টাকা।
এছাড়া সামাজিক নিরাপত্তাখাতে ব্যয় হবে বাজেটের ৫ দশমিক ৭ শতাংশ টাকা। তবে করোনা মহামারিতে সবচেয়ে আলোচিত স্বাস্থ্যখাত পাচ্ছে মোট বাজেটের মাত্র সাড়ে ৫ শতাংশেরও কিছু কম টাকা।
আর করোনায় খাদ্যের যোগান অব্যাহত রাখা কৃষিখাতে অর্থমন্ত্রী বরাদ্দ রেখেছেন মোট বাজেটের ৫ দশমিক ৩ শতাংশ অর্থ। এছাড়া জনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা খাতে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎখাতে সাড়ে চার শতাংশ আর গৃহায়নে ১ দশমিক ১ শতাংশ অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
এছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে বিনোদন, সংস্কৃতি ও ধর্মখাতে শুন্য দশমিক ৮ শতাংশ, শিল্প ও অর্থনৈতিক সার্ভিসখাতে শুন্য দশমিক ৭ শতাংশ ও বিবিধ ব্যয় হিসাবে শুন্য দশমিক ৮ শতাংশ বরাদ্দ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।