নিউজ ডেস্ক:
ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি মহামারী কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে এবং এক্ষেত্রে দেশটিকে আশা দেখাচ্ছে মূল রফতানি পণ্য পোশাক খাত ও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক অতি সম্প্রতি জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আগামী জুনে শেষ হতে যাওয়া অর্থবছরে এ দেশের অর্থনীতিতে ৬. ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পূর্বাভাসের পুরো সময় জুড়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের উপরে থাকবে বিশেষত দৃঢ় সামষ্টিক অর্থনৈতিক কাঠামো, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, পরিকল্পিত সরকারী অবকাঠামো প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন এবং ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে চলমান সংস্কারের কারণে। এই সংস্থার মতে গত অর্থবছরে প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদার দেশগুলোতে বাংলাদেশের রফতানি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়ার পর সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই হার কমার লক্ষণ দেখা গেছে। তবে অঞ্চলিক রফতানি সামষ্টিকভাবে কমে আসলে বাংলাদেশের রফতানি প্রবৃদ্ধি বেড়েছে।
প্রভাবশালী ম্যাগাজিন ইকোনমিস্টের ২০২০ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৬৬টি উদীয়মান সবল অর্থনীতির দেশের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান নবম।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২৪তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।
আইএমএফের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম তৃতীয় দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান প্রধান অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে।
জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এইতো আমার বাংলাদেশ।