নিজস্ব প্রতিবেদক:
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার জোনাইল ইউনিয়নে অগ্নিকান্ডে পাচটি গরুর মৃত্যু ও অপর দুইটি গরু গুরুতর আহত হয়েছে। উপজেলার চরগবিন্দপুর গ্রামের আব্দুর রহমানের পুত্র শিক্ষক আবুল কাশেমের বাড়িতে রোববার দিবাগত রাত একটার দিকে এ অগ্নিকান্ড ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, গোয়ালঘরে দেয়া মশা প্রতিরোধক কয়েলর আগুন থেকে এ অগ্নিকান্ডের সুত্রপাত হয়। গোয়ালঘরে সংরক্ষিত ছিল জ্বালানি দ্রব্য পাট-সোলা ও খড় ফলে গোয়ালঘরে দ্রত ছড়িয়ে পড়ে। ঘরটিতে খুটির সাথে বাধা ছিল পাচটি গরু ও অপর দু’টি বাছুর বাধা ছিল না। তাই বাছুর ২টি ঘর থেকে বের হতে পারে। তবুও আগুনে ঝলসে গেছে গোটা শরীর।
বাছুর ২টি’র অস্বাভাবিক ডাকহাকে বাড়ির মালিক আবুল কাশেমের ঘুম ভেঙ্গে যায়। পওে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে আগুন দেখে চিৎকার শুরু করেন। তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসেন এবং তাদের বাড়ির তিনটি মর্টার চালু করে পানি সেচ দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু গরুগুলোকে জীবিত বের করতে পারেননি।
জোনাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, “অগ্নিকান্ডে পাচটি গরুর মৃত্যু ও অপর দুইটি বাছুর গুরুতর আহত হয়েছে। মৃত পাচটি গরুর মূল্য হবে আনুমানিক সাত লক্ষ টাকা। আমি সোমবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছি।”