নিজস্ব প্রতিবেদক, গুরুদাসপুর:
নাটোরের গুরুদাসপুরে নবম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থী বখাটের অত্যাচারে স্কুল ও কোচিং এ যেতে পারছিলেন না। পরে বাধ্য হয়ে ওই স্কুল ছাত্রী গুরুদাসপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তমাল হোসেন এর কাছে আসেন। স্কুল ছাত্রীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে তৎক্ষণাত পুলিশ সদস্যদের নিয়ে ঘটনাস্থলে যান ইউএনও। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামে।
ভুক্তভুগি মেয়ে জানান, তিনি দূর্গাপুর স্কুল এ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। তার বাসা বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামে। বেশ কিছুদিন যাবৎ ওই এলাকার একটি ছেলে তাকে স্কুলে ও কোচিং এ যাওয়ার পথে উত্যক্ত করতো। তার পরিবার থেকে ছেলের পরিবারের অনেকের কাছে বিচার-শালিশ করার পরেও তাকে উত্যক্ত করতো। এ কারণে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে এসে ওই ছেলের নামে তিনি অভিযোগ করেন।
ইউএনও তমাল হোসেন জানান, স্কুল ছাত্রীর অভিযোগ পাওয়ার পর পরই ওই এলাকায় পুলিশ সদস্যদের নিয়ে যাওয়া হয় এবং অভিযুক্ত ছেলে ও তার পরিবারের সদস্যদের ডেকে বিয়াঘাট ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে হাজির করা হয়। অভিযুক্ত ছেলের বয়সও কম হওয়ার কারণে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে এবং পরবর্তীতে যেন ওই মেয়েকে আর বিরক্ত না করে সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও দেখুন
পেঁয়াজের চারা পুড়ে শেষ-কৃষকের মাথায় হাত! জমিতে এখন শুধুই ঘাস!
নিজস্ব প্রতিবেদক নলডাঙ্গা,,,,,,,,,,,,,,,,,জমিতে নষ্ট হওয়া পেঁয়াজের চারা দেখে নিজেদের ধরে রাখতে পারেননি জমি লিজ নিয়ে …