নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে “স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও প্রত্যাশার বিপরীতে প্রাপ্তি” বিষয়ে ভার্চুয়ালী উপস্থিত বক্তৃতার আয়োজন সম্পন্ন করেছে পাবলিক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট এ্যাসোসিয়েশন অব নাটোর-বাংলাদেশ(পুসান)।
গত ২৫ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচির ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ৩১ মার্চে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা বিষয়বৃত্তিক উপস্থিত আলোচনার ভিডিও টি পুসানের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে আপলোড করে।
প্রতিষ্ঠার পর থেকেই জাতীয় দিবসগুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে নাটোরের কৃতী সন্তানদের এই সংগঠন। তারই ধারাবাহিকতায় করোনার থাবায় অবরুদ্ধতা রুখেই ভার্চুয়ালী ব্যতিক্রমীভাবে প্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপণ করেছে সারাদেশে উপর্যুক্তভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নাটোরের সম্ভাবনাময়ী প্রাণ।
বাংলাদেশ মৎস গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (পিএসও) ও পুসানের উপদেষ্টা ড. লতিফুল ইসলামের সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও প্রত্যাশার বিপরীতে প্রাপ্তি বিষয়ক উপস্থিত বক্তব্যের প্রতিযোগিতার ভিডিও আপলোডের ডেডলাইন ছিল ২৮ মার্চ রাত্রি ১১ঃ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। নাটোর জেলার সম্ভাবনাময় সূর্য সন্তানদের এ সংগঠনটির সাথে সম্পৃক্ত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও টেক্সটাইলে পড়ুয়া মোট শতাধিক শিক্ষার্থী ৫ মিনিটের ভিডিও বার্তা প্রেরণ করে। দর্শকদের প্রতিক্রিয়া ও চারজন বিচারকের প্রদত্ত নম্বরের ভিত্তিতে প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় নির্বাচন করা হয়।
প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. মতিউর রহমান। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তামান্না ইয়াসমিন বৃষ্টি এবং বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, ফারজানা আক্তার মিতু। বনায়নসহ সামাজিক কর্মকান্ড ও অপেক্ষাকৃত দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় অংশ নিয়ে স্বল্প সময়ে সাড়া জাগানো শিক্ষার্থী কেন্দ্রীক সংগঠনটির এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশ ও উপযৌক্ততা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভুমিকা রাখে বলে মন্তব্য পুসানের সাধারণ সদস্যদের।