নিজস্ব প্রতিবেদক, লালপুরঃ
নাটোরের লালপুরে পদ্মার চর বাহাদীপুরে কাসবন কাটতে গিয়ে নদীর পাড় ভেঙে ২০জন পানিতে পড়ে যায়। এদের মধ্যে ১৮ জন উদ্ধার হলেও ডাবলু প্রামাণিক(৪০) ও মুজিবুর ( ৫০) নামের ২ জনকে পাওয়া যায়নি। ডাবলু কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার রাইটা গ্রামের মধু প্রামানিকের ছেলে ও মজিবুর লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামের মল্লিকচানের ছেলে।
শুক্রবার ১৮ অক্টোবর সকালে ঘটনাটি ঘটলেও বিকেলে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। ঘটনাস্থলে পৌঁছে তারা রাজশাহী অফিসকে জানালে রাত সাড়ে সাতটায় একদল ডুবুরি সেখানে পৌঁছান। নদীতে প্রচন্ড শ্রোত থাকায় রাত নয়টার দিকে তারা উদ্ধার অভিযান স্থগিত ঘোষণা করেন। লালপুর ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার উপজেলার চরাঞ্চলে কাশবন কাটতে গিয়ে নদীর পাড় ভেঙে কাসবন মালিক ও ২০ জন শ্রমিক পাড় ভেঙে মাটি চাপা পড়ে। অনেক খোঁজাখুঁজির পর একজনকে উদ্ধার করা হয়। অন্য দু’জনকে উদ্ধারে ব্যর্থ হয়ে একপর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা বিকাল তিনটার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ডুবুরি আহ্বান করে।
লালপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রুহুল আমিন জানান,নদীর পানিতে প্রচন্ড স্রোত ও অন্ধকার পরিবেশ থাকায় উদ্ধার অভিযান স্থগিত করা হয়েছে। আগামীকাল সকালে আমরা আবার উদ্ধার অভিযান শুরু করব।
আরও দেখুন
বিএনপির সাবেক এমপি আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে হামলা-দখলের অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক চাঁপাইনবাবগঞ্জ,,,,,,,,,,চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও সাবেক …