নিজস্ব প্রতিবেদক, বড়াইগ্রাম:
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন স্থানে রাতে দিনে চলছে পুকুর খনন ও মাটি বিক্রি। এই পুকুর খননের বিষয়ে উপজেলা প্রসাশনের সম্পৃক্ততার প্রমান এসেছে সাংবাদিকের ক্যামেরায়।
তবে এ বিষয়ে সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসাঃ মারিয়াম খাতুন। সাথে অফিস সহকারী শহিদুল ইসলাম ও আবুল কাসেম এর পুকুর খননে জরিত থাকার বিষয়ে খতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের কথা জানিয়েছেন তিনি।
পুকুর খননের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসাঃ মারিয়াম খাতুন প্রতিবেদকের ক্যামেরায় বক্তব্য দিলেও অভিযুক্ত অফিস সহকারী শহিদুল ইসলাম ও আবুল কাসেম ক্যামেরার সামনে আসতে রাজি হননি।
মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার জোয়াড়ী ইউনিয়নের গলাকাটা এলাকায় একটি পুকুর খনন কালে সরেজমিনে সাংবাদিক গেলে সেখানে পুকুর মালিক পক্ষ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ অফিস সহকারী শহিদুল ইসলাম ও আবুল কাসেমের কথা স্বীকার করেন। যে ভিডিও এই প্রতিবেদকের গোপন ক্যামেরায় ধারন করা হয়। পরে এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসাঃ মারিয়াম খাতুন-কে অবগত করা হলে তিনি নিরব ভুমিকা পালন করেন। এবং একাধিকবার তার সরকারী মুঠোফোন নম্বরে কল করলেও তিনি কল রিসিভ করেন নি।
আরও দেখুন
বন্ধ চিনি কলের মধ্যে অন্তত ১ টি হলেও চালু করবে সরকার- আদিলুর রহমান খান
নিজস্ব প্রতিবেদক,,,,,, বর্তমান সরকার সকল কিছুর পরিবর্তন করে দিবে সেটা সম্ভব না। শুক্রবার ( ১৫নভেম্বর) …