শনিবার , নভেম্বর ১৬ ২০২৪
নীড় পাতা / উত্তরবঙ্গ / বগুড়া / নন্দীগ্রামে রাস্তা নিয়ে বিরোধ বিষয়ে আজিজুর রহমানের পাল্টা সংবাদ সম্মেলন

নন্দীগ্রামে রাস্তা নিয়ে বিরোধ বিষয়ে আজিজুর রহমানের পাল্টা সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিবেদক, নন্দীগ্রাম:
বগুড়ার নন্দীগ্রামে রাস্তা নিয়ে বিরোধ বিষয়ে আজিজুর রহমানের পাল্টা সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২১ সেপ্টেম্বর বিকেলে তার বাসভবনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সহকারী অধ্যাপক আজিজুর রহমান বলেন, নন্দীগ্রাম পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডে বিআরডিবি অফিস সংলগ্ন সাবেক ৯২১ ও হাল ১২৯৭ দাগে জায়গা ক্রয়ের পর ১৯৯১ সালে আমি বাড়ি নির্মাণ করেছি। হাউস বিল্ডিং করপোরেশনের আর্থিক ঋণের সহযোগিতায় ২০১২ সালে পৌরসভার প্লান (নকশা) পাস করে চারতলা বাসভবন প্লানে দ্বিতীয়তলা বাসভবন নির্মাণ করি। তখন আমার দক্ষিণ ও পশ্চিমপাশের্ কোনো বাড়ি ছিলো না। তবে আমার জায়গার চারপাশের লোকজনের মতামত নিয়ে প্লান (নকশা) অনুযায়ী চারতলা ভবনের দোতলা সম্পন্ন করেছি। বর্তমানে আমার বাসভবনে সহকারী পুলিশ সুপারের কার্যালয়কে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। আমি দীর্ঘদিন নন্দীগ্রাম মনসুর হোসেন ডিগ্রী কলেজে প্রভাষক পদে এবং পর্যায়ক্রমে সহকারী অধ্যাপক পদে চাকুরী সমাপ্ত করেছি। আপনারা সবাই আমাকে চিনেন ও জানেন। ১৭ সেপ্টেম্বর গোলাম মোস্তফা মতিনের সংবাদ সম্মেলনের সূত্রধরে দৈনিক করতোয়া পত্রিকাসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় আমার সম্পর্কে ও আমার বাড়ির পাশ দিয়ে রাস্তার বিষয়ে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তাহা মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। ১৯ সেপ্টেম্বর দৈনিক করতোয়া পত্রিকায় দেখলাম যে, আমার বাড়ির পূর্বদিক দিয়ে ইটের রাস্তার কথা বলা হয়েছে ইহা সত্য নয়। নন্দীগ্রাম পৌরসভার কোনো রাস্তা সেখানে নেই। যাহা আছে তাহা আমার বাসভবনের পূর্বপাশ দিয়ে তাহা আমারই দেওয়া তিন ফুট জায়গায়। আর মারপিটের যে কথা বলেছে ইহা একেবারেই মিথ্যা ও বানোয়াট।

গোলাম মোস্তফা মতিন তার বিবেকের তারনায় লজ্জায় আমার সামনে এসে আমার সীমানা সংস্কারের কাজে কোনো বাধা দেয়নি। কারণ ওই তিন ফুট জনগণের চলাচলের পরেও আমার বাসভবনের সেপটিক ট্যাংকি ও পানি নিস্কাশনের জন্য ট্যাংকি করা আছে। যাহা গোলাম মোস্তফা মতিন সেপটিক ট্যাংকি ও পানির ট্যাংকি ভেঙে রাস্তা করেছে। তা আমি সংস্কারসহ সীমানা রক্ষণাবেক্ষনের জন্য পুরাতন কাজ নতুন করে মেরামত করেছি মাত্র। আরও উল্লেখ থাকে যে, নন্দীগ্রাম পৌরসভার মেয়র প্রথমে ও পরে কাউন্সিলরগণ আমার এখানে এসেছিলো। তারা আমাদের কাছ থেকে দৈর্ঘ্য মাপার টেপ হাতে নিয়ে তিন ফুট মাপ দিয়ে সন্তুষ্টি হয়ে চলে গিয়েছিলো। সেই সাথে আমাকে অনুরোধ করে গিয়েছিলেন যে, আমি যেনো কোনোক্রমেই তিন ফুট অতিক্রম না করি। আমি সেই কথামতো সংস্কার কাজ প্রায় শেষ করেছি। এখানে আরও উল্লেখ থাকে যে, তিনি বার বার সরকারি অফিসের কথা বলেছে। আমি বলবো সরকারি অফিসের কর্মকর্তাগণ কি গাড়িতে গিয়ে সেখানে অফিস ভাড়া করেছেন? সে বার বার সরকারি অফিসকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করছে। যাহা ঠিক নয়।

আরও দেখুন

নন্দীগ্রামে রস সংগ্রহের জন্য খেজুরগাছ প্রস্তুত 

নিজস্ব প্রতিবেদক নন্দীগ্রাম ,,,,,,,,,,বগুড়ার নন্দীগ্রামে রস সংগ্রহের জন্য খেজুরগাছ প্রস্তুত করা হয়েছে। এখন হেমন্তকাল। মাঠ …