বৃহস্পতিবার , মার্চ ২৮ ২০২৪
নীড় পাতা / জাতীয় / নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : প্রধানমন্ত্রী

নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : প্রধানমন্ত্রী

“ক্ষমতা ভোগ করার জন্য নয়, মানুষের সেবা করার ব্রত নিয়েই আমি কাজ করে যাচ্ছি। দেশের মানুষের কল্যাণ করাটাই আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কোন কিছু চাওয়ার পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে কখনো কাজ করিনি। কাজ করেছি দেশের মানুষের জন্য, এখনও সে কাজ করে যাচ্ছি। আমার কাছে সেটাই হচ্ছে বড় পাওয়া। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি দেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ করতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।”

ড. আবদুল কালাম স্মৃতি আন্তর্জাতিক শ্রেষ্ঠত্ব পুরস্কার-২০১৯ গ্রহণ শেষে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক গত এক দশকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে বলেও মন্তব্য করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিভিন্ন প্রচলিত ও অপ্রচলিত ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব অগ্রগতিও সাধিত হয়েছে। আমি মনে করি বিশ্ববাসীর কাছে এটাও একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতেও আমরা সক্ষম হয়েছি। জনগণের প্রতি কর্তব্য পালনই আমার জীবনের মূলমন্ত্র, যেমনটি ছিল আমার পিতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। আমি এই পুরস্কার দেশের জনগণের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করছি। 

প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা বলতে গিয়ে আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সমস্যা থাকবেই। কিন্তু প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সর্বক্ষেত্রে একটা সহযোগিতামূলক মনোভাব থাকলে সে সমস্ত দেশে উন্নয়ন করা অনেক সহজ হয়। সমস্যা দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার পাশাপাশি সেই সমস্ত বিষয়ে আমরা এক সঙ্গে কাজ করতে পারি। কারন আমাদের সব সময় চিন্তা করতে হবে জনগণের কথা। শুধু আমাদের দেশের জনগণ না, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের জনগণও যাতে সুফলটা পেতে পারে। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই কিন্তু আমরা আমাদের পদক্ষেপ নেই।

প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা বলতে গিয়ে আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সমস্যা থাকবেই। কিন্তু প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সর্বক্ষেত্রে একটা সহযোগিতামূলক মনোভাব থাকলে সে সমস্ত দেশে উন্নয়ন করা অনেক সহজ হয়। সমস্যা দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার পাশাপাশি সেই সমস্ত বিষয়ে আমরা এক সঙ্গে কাজ করতে পারি। কারন আমাদের সব সময় চিন্তা করতে হবে জনগণের কথা। শুধু আমাদের দেশের জনগণ না, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের জনগণও যাতে সুফলটা পেতে পারে। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই কিন্তু আমরা আমাদের পদক্ষেপ নেই।

দেশের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ২৯তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। ২০১৯ সালে আমাদের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯০৯ মার্কিন ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক এক শতাংশ। এই প্রবৃদ্ধিটাকে ১০ শতাংশে নিয়ে যেতে চাই। দেশের দারিদ্র্য এখন ২১ শতাংশে নেমে এসেছে। দারিদ্র্যের হার আরও কমিয়ে আনব।

আরও দেখুন

“ বৈশ্বিক এই সংকটের জন্যে আমরা দায়ী নই, কিন্তু আমরা ভুক্তভোগী”- প্রতিমন্ত্রী পলক

নাটোর প্রতিনিধি: ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন,“বিগত বছরগুলোতে করোনা মহামারীর …