শিক্ষাকে আধুনিকায়নে সরকার নানাবিধ কার্যকরি পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। সাম্প্রতিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে বাস্তবমুখী করতে আনা হচ্ছে আমূল পরিবর্তন। বর্তমান সরকার দেশে আধুনিক, যুগোপযোগী সঠিক শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করেছে। সারা দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহের অবকাঠামোগত এবং মানসম্মত শিক্ষার উন্নয়ন ঘটিয়ে সুশিক্ষার পথ প্রশস্ত করা হয়েছে।
গত ২৫ ডিসেম্বর খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘শিক্ষার মান উন্নয়নে সব কিছু করছে সরকার। বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে নতুন বই তুলে দেয়া হচ্ছে। স্কুল কলেজ মাদরাসার অত্যাধুনিক ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবসহ প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ নিশ্চিত করা হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকার দেশে আধুনিক, যুগোপযোগী সঠিক শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করেছে। সারা দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহের অবকাঠামোগত এবং মানসম্মত শিক্ষার উন্নয়ন ঘটিয়ে সুশিক্ষার পথ প্রশস্ত করা হয়েছে।(জনকন্ঠ)
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কথা বলা হয়। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা আধুনিকায়নে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হচ্ছে। মাধ্যমিক পর্যায়ে বিভাগ তুলে দিয়ে তা উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে নির্বাচন করতে হবে। পাবলিক পরীক্ষায় নম্বর কমিয়ে তা বাড়ানো হবে ক্লাস পরীক্ষার মূল্যায়নে। শিক্ষার মানোন্নয়নে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের নিয়ে গঠিত কমিটির সুপারিশের আলোকে এসব সিদ্ধান্ত ২০২৪ সাল থেকে বাস্তবায়ন হবে।
ইতোমধ্যে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন আনতে সারাদেশের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কারিকুলাম বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়ার কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে সমন্বয় ও নতুন কারিকুলাম বা পাঠ্যক্রম প্রণয়নের কাজ। যা খুব দ্রুতই বাস্তবায়নের আশাব্যক্ত করেছে সরকার।