বৃহস্পতিবার , নভেম্বর ১৪ ২০২৪
নীড় পাতা / জাতীয় / দুর্বৃত্তায়নে সম্পৃক্ত কেউ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাবে না

দুর্বৃত্তায়নে সম্পৃক্ত কেউ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাবে না

নিউজ ডেস্ক:

  • আজ সংসদীয় দলের বৈঠক

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ সন্ত্রাস-দুর্নীতি বা দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত কাউকে জাতীয় সংসদের আসন্ন উপ-নির্বাচনে মনোনয়ন দেবে না ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। দলীয় প্রার্থিতার ছড়াছড়ি থাকলেও ক্ষমতায় থাকাকালে কোন অনৈতিক কর্মকা-ে জড়িত কিংবা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণকারী কেউই এবার নৌকার মনোনয়ন পাবে না। বিএনপি নির্বাচনে আসবে এটা ধরে নিয়েই ক্লিন ইমেজের পাশাপাশি দলের ত্যাগী, জনভিত্তি এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিজয়ী হয়ে আসার মতো নেতাদেরই শূন্য হওয়া সংসদের পাঁচটি আসনের উপ-নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেবে ক্ষমতাসীন দলটি।

শূন্য হওয়া পাঁচটি সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচনে দলের একক প্রার্থিতা নির্বাচন করতে আজ রবিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় দলের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা আহ্বান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই বোর্ডের সভায় শূন্য ঘোষিত পাঁচটি আসনেই নাকি নির্বাচন কমিশন ঘোষিত পাবনা-৪, ঢাকা-৫ ও নওগাঁ-৬ আসনের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হবে এ নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া আজ রবিবার সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা আহ্বানের কথা জানিয়ে জনকণ্ঠকে বলেন, বিকেল সাড়ে ৪টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে কী শূন্য পাঁচটি আসনের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি সংসদীয় বোর্ডের সভাতেই সিদ্ধান্ত হবে।

আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্যদের মৃত্যুর কারণে বর্তমানে দেশের পাঁচটি সংসদীয় আসন শূন্য রয়েছে। এদের মধ্যে পাবনা-৪ আসনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এ আসনে উপ-নির্বাচন আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আর শূন্য হওয়া ঢাকা-৫ ও নওগাঁ-৬ আসনে নির্বাচন হবে আগামী ১৭ অক্টোবর। তবে ঢাকা-১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ আসনের নির্বাচনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কোনও সিদ্ধান্ত এখনও নেয়নি।

সব আসনের ভোটের সিদ্ধান্ত না হলেও আওয়ামী লীগ তাদের দলীয় প্রার্থিতা আগে থেকেই চূড়ান্ত করে রাখতে চায়। দলীয় মনোনয়নের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে আগ্রহীদের কাছ থেকে দলীয় মনোনয়ন গ্রহণ করেছে দলটি। একমাত্র সিরাজগঞ্জ-১ আসন ছাড়া বাকি চারটি আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থিতার ছড়াছড়ি। পাঁচটি আসনের বিপরীতে ১৪১ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে ঢাকা-১৮ আসনে সর্বাধিক ৫৬ জন এবং নওগাঁ-৬ আসনে ৩৪ জন দলীয় নৌকার প্রতীক পেতে দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে।

দলটির একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, বরাবর প্রার্থিতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যেসব ক্রাইটেরিয়া বিবেচনা করা হয়, এবার সেগুলোর পাশাপাশি সন্ত্রাস-দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে কিনা তা বিবেচনা করা হবে। কোনও ধরনের সন্ত্রাস-দুর্নীতি কিংবা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণেœœর কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত কাউকেই মনোনয়ন দেয়ার জন্য বিবেচনা করা হবে না। প্রার্থিতার ছড়াছড়ি হলেও যেহেতু শূন্য হওয়া পাঁচটি আসনই আওয়ামী লীগের দখলে ছিল, তাই পুনরায় আসনগুলোতে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে জনপ্রিয় নেতাদেরই বেছে নিতে আজ রবিবার সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা বসছে।

মনোনয়ন প্রত্যাশীরাও আশা প্রকাশ করে বলছেন, যেসব আসনের সংসদ সদস্যরা মারা গেছেন তারা সবাই আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য এবং দলের দু’জন শীর্ষ নেতাও রয়েছেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই উপ-নির্বাচনে তাদের মনোনীত প্রার্থীরাই জিতবেন। বিজয় নিশ্চিত করতে দলের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ড যোগ্য ও জনপ্রিয়দেরই মনোনয়ন দেবেন।

মনোনয়ন বোর্ডের একাধিক সদস্যদের মতে, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড দলীয় প্রার্থিতা মনোনয়নের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়। সেগুলো হলো- দলের সঙ্গে প্রার্থীর সম্পর্ক, নির্বাচনী এলাকায় প্রার্থীদের অবস্থান, জনপ্রিয়তা এবং সক্ষমতা। তবে এর বাইরেও এবার দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে আরেকটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেয়া হবে। সেটি হলো আগ্রহী মনোনয়ন প্রত্যাশী কোনও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কি না কিংবা তার নামে কোনও বদনাম আছে কি না। এক্ষেত্রে দলের অবস্থান হলো দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে সম্পৃক্তদের কোনভাবেই মনোনয়ন দেয়া হবে না।

দলটির সূত্রগুলো বলছে, এখনও চূড়ান্ত ঘোষণা না দিলেও তাদের ধারণা শূন্য এই পাঁচটি সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসবে বিএনপি। পাঁচটি আসনের মধ্যে দুটিতে বিএনপির কিছুটা প্রভাব রয়েছে। সেক্ষেত্রে দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রেও এবার অধিক সতর্কতা অবলম্বন করা হবে। ইতোমধ্যে নানা মাধ্যমে শূন্য হওয়া পাঁচটি আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ব্যাপারে গোপন জরিপ চালানো হয়েছে। জরিপ রিপোর্ট এখন দলীয় প্রধানের হাতে। নানা মাধ্যমে সংগৃহীত জরিপ রিপোর্ট এবং প্রার্থীদের জীবন বৃত্তান্ত ও অতীত রেকর্ড পর্যালোচনা করেই বিজয় নিশ্চিত করতে পারবে এমন জনপ্রিয় নেতাদেরই পাঁচটি আসনে মনোনয়ন দেবে আওয়ামী লীগ।

মনোনয়ন সংগ্রহের ছড়াছড়ি ॥ শূন্য হওয়া পাঁচটি আসনে উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ১৪১ জন। গড়ে আসন প্রতি ২৮ জন মনোনয়ন চেয়েছেন, যা ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তুলনায় দ্বিগুণ। ওই সময় দেশের ৩০০ আসনে চার হাজার ২৩ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করেন। আসন প্রতি সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১৪ জনের কম।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সবচেয়ে বেশি ছিল বরগুনা-১ আসনে। এ আসনের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ৫২ জন। এবারের উপ-নির্বাচনে ওই রেকর্ড ভেঙ্গে গেছে। পাঁচটি আসনের মধ্যে ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়ন চেয়েছেন আওয়ামী লীগের ৫৬ জন। এছাড়া নওগাঁ-৬ আসনে ৩৪, পাবনা-৪ আসনে ২৮, ঢাকা-৫ আসনে ২০ এবং সিরাজগঞ্জ-১ আসনে তিনজন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে তা জমা দিয়েছেন।

মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে যেমন সাবেক এমপি, দলের ত্যাগী ও জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি এবং বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার বিশিষ্টজনরা যেমন রয়েছেন, আবার শুধুমাত্র দলীয় শীর্ষ নেতাদের কাছে নিজের অবস্থান জানান দিতে এবং এলাকায় অবস্থান ঠিক রাখতে এমপি হওয়ার তো দূরের কথা, কাউন্সিলররাও নির্বাচিত হতে পারবেন না- এমন বহু বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারাও দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন।

তবে দলের একাধিক সূত্র জানা গেছে, করোনাভাইরাসের কারণে অতীতের মতো এবার দলীয় মনোনয়ন প্রদানের ক্ষেত্রে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কোন ধরনের সাক্ষাতকার না নেয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সেক্ষেত্রে দলীয় সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডই মনোনয়ন প্রত্যাশীদের জমা দেয়া জীবন বৃত্তান্ত ও গোপন জরিপ পর্যালোচনা করেই দলের একক প্রার্থিতা ঘোষণা করা হতে পারে। তবে প্রাথমিক বাছাইতেই ১৪১ জনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি বাদ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ঢাকা-১৮ ॥ ঢাকা-১৮ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীর সংখ্যা অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। তবে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য এ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া এ আসনে বেশ ক’জন প্রভাবশালী নেতা ও ব্যক্তি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এদের মধ্যে যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার, পুলিশের সাবেক ডিআইজি এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামানের পাশাপাশি সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য এ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন মেহেদীও রয়েছেন।

এ আসনে দলের মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারী বাকিরা উল্লেখযোগ্য নেতাদের মধ্যে রয়েছেন- বিমানবন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহজাহান আলী ম-ল, উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুজিবুর রহমান, যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ আবুল বাশার, ভাষানটেক থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আলী ফকির, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৪৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহিদুল ইসলাম মোল্লা, উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মনোয়ার ইসলাম চৌধুরী (রবিন), ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, উত্তরা পূর্ব থানা আওয়ামী লীগের সদস্য ফয়সাল আহমেদ, মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক এমপি নাসিমা ফেরদৌসী, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির সাবেক সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন মাতুব্বর (আমিনুল), আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মোহাম্মদ হাফিজ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মতিউর রহমান, দক্ষিণখান আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মফিজউদ্দিন আহম্মেদ প্রমুখ।

ঢাকা-৫ ॥ এ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকায় উল্লেখযোগ্যরা হলেন- ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত এমপির পুত্র মশিউর রহমান মোল্লা সজল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি হারুন-উর-রশিদ, রমনা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এম এ কাশেম, যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ মুন্না, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটির সাবেক সদস্য চৌধুরী সাইফুন্নবী, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ, যুব মহিলা লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাদিয়া পারভীন প্রমুখ।

সিরাজগঞ্জ-১ ॥ আওয়ামী লীগের সদ্য প্রয়াত সভাপতিম-লীর সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া এ আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন তার বড় ছেলে এবং এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়। এছাড়াও দলীয় মনোনয়ন কিনেছেন প্রয়াত মোহাম্মদ নাসিমের বড় ভাই ড. মোহাম্মদ সেলিমের পুত্র ব্যারিস্টার রিপন এবং ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি অমিত কুমার দেব।

পাবনা-৪ (আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী) ॥ এ আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন-

প্রয়াত সংসদ সদস্য শামসুর রহমান শরীফ ডিলুর ছেলে গালিবুর রহমান শরিফ, সাবেক এমপি পাঞ্জাব বিশ্বাস, আটঘরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান তানভীর ইসলাম, ঈশ্বরদী উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান বিশ্বাস, আটঘরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বশির আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক সৈয়দ আলী, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য মোঃ রবিউল আলম, জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মাহজেবিন শিরিন পিয়া, ঈশ্বরদী উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নুরুজ্জামান বিশ্বাস, পাবনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রেজাউল করিম লাল প্রমুখ।

নওগাঁ-৬ ॥ এ আসনে দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন- প্রয়াত সংসদ সদস্য ইসরাফিল আলমের স্ত্রী মোছাঃ সুলতানা পারভীন, জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক সুমন, সাবেক মহিলা এমপি শাহীন মনোয়ারা হক, আত্রাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছাঃ মমতাজ বেগম, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আক্কাস আলী প্রামানিক, সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ ইসলাম বিপ্লব, বিশ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মান্নান মোল্লা, সাবেক ছাত্রনেতা শেখ মোঃ রফিকুল ইসলাম, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ নওশের আলী প্রমুখ।

সূত্র: চাঁপাইনবাবগঞ্জ

আরও দেখুন

বিএনপির সাবেক এমপি আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে হামলা-দখলের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক চাঁপাইনবাবগঞ্জ,,,,,,,,,,চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও সাবেক …