নিউজ ডেস্ক:
অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের দুই ডজনের বেশি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থা। ইতোমধ্যে বিভাগীয় ও বহিরাগত তদন্তের মুখোমুখি হয়েছেন তারা। দুদক আশা করছে, সরকারের ওই গোয়েন্দা সংস্থা শীঘ্রই এসব কর্মকর্তার বিষয়ে একটি প্রতিবেদন জমা দেবে।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, তদন্তের সময় দুদক কর্মকর্তারা দুর্নীতিবাজদের ছাড় দিয়ে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। আবার কিছু কর্মকর্তা দুদক ও অন্যান্য সরকারী-বেসরকারী অফিস থেকে অবৈধ সুবিধা নিয়েছেন। দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর নেতৃত্ব সম্প্রতি পুনর্গঠিত সাত সদস্যের তদন্ত কমিশনের অনুরোধে সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থা ২৫ কর্মকর্তার তথ্য সংগ্রহ শুরু করে। এমনকি দুদকও আলাদাভাবে এসব কর্মকর্তার অধিকাংশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করেছে। দুদকের এসব কর্মকর্তা মধ্যে রয়েছে, ৩ জন পরিচালক, ১০ জন উপ-পরিচালক, ৮ জন সহকারী পরিচালক ও ৫ জন উপ-সহকারী পরিচালক। তারা দুদকের অভ্যন্তরীণ ও সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানের মুখোমুখি হয়েছেন।