নিজস্ব প্রতিবেদক লালপুর,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,নাটোরে লালপুরের (ঢাকা আদাবর থানার বিএনপির নেতা) আব্দুর রশিদের কবর জিয়ারত ও তার পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতে এসেছেন মোহাম্মদপুর থানা,শেরেবাংলা নগর থানা ও আদাবর থানা নেতাকর্মীরা। ২৩ ফেব্রুয়ারী রবিবার বিকেলে লালপুর উপজেলার চংধুপইল ইউনিয়নের (শোভ) নাগদহ গ্রামে সামাজিক কবরস্থানে আব্দুর রশিদের কবর জিয়ারত করেন ঢাকা থেকে আগত প্রায় ১৫ থেকে ২০ জন নেতাকর্মীরা। কবর জিয়ারত শেষে আব্দুর রশিদের বাড়িতে তার পরিবারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন মোহাম্মদপুর থানার যুবদলের সাবেক সভাপতি,ঢাকা মহানগর উত্তরের যুবদলের বর্তমান যুগ্ন আহ্বায়ক জাহিদ হোসেন মোড়লের নেতৃত্বে, মোহাম্মদপুর থানার যুবদলের সদস্য শফিউল সরকার লিটন, মোহাম্মদপুর থানার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আইয়ুব আলী খান, আদাবর থানার সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ এস এম নুরুল ইসলাম বাবু, শেরে বাংলানগর থানার সাবেক জাসাস সভাপতি খান আহসান রেজা জুয়েল, এস এম দোলনসহ আরো অন্যান্য নেতাকর্মীরা। উল্লেখ্য আব্দুর রশিদ ঢাকার আদাবর থানার ৩০ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন, তিনি একজন রাজনীতি ব্যক্তিত্বের পাশাপাশি ঠিকাদারী ব্যবসা করতেন,সে কারণে তিনি দীর্ঘ ১৪ বছর পরিবারসহ ঢাকায় বসবাস করতেন,২৯ অক্টোবর ২০২৩ এ তার মৃত্যু হয় এবং ৩০ শে অক্টোবর তার গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়। মোহাম্মদপুর থানার যুবদলের নেতা শফিউল্লাহ সরকার লিটন বলেন, ২৯ শে অক্টোবর ২০২৩ইং জামাত-বিএনপির হরতালের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের সময় তৎকালীন আওয়ামী পুলিশ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ কর্তৃক আমাদের উপরে অতর্কিতভাবে হামলা চালানো হয় আমরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে, তারা আব্দুর রশিদকে পিটিয়ে হত্যা করে তারপর তার লাশ ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে নিজেরাই বাসে আগুন ধরিয়ে মিথ্যা নাটক আব্দুর রশিদের উপরে চাপিয়ে দেয়। সে সময় আমরা মোহাম্মদপুর যুবদলের সাবেক সভাপতি জাহিদ হোসেন মোড়লের নেতৃত্বে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের সাজানো নাটকের প্রতিবাদে মোহাম্মদপুরে মিছিল করি। ঢাকা থেকে আগত কর্মীরা আরো জানান, আমরা ততদিন বেঁচে আছি মরহুম আব্দুর রশিদের পরিবারের পাশে থাকবো এবং যাহারা আব্দুর রশিদকে সেই দিন পিটিয়ে হত্যা করেছেন তাদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
