রবিবার , ডিসেম্বর ২২ ২০২৪
নীড় পাতা / স্বাস্থ্য / করোনা / জাফরুল্লাহর স্ত্রী-ছেলেও ‘করোনায় আক্রান্ত’

জাফরুল্লাহর স্ত্রী-ছেলেও ‘করোনায় আক্রান্ত’

নিউজ ডেস্ক:
এবার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী শিরিন হক ও ছেলে বারিশ চৌধুরী। গতকাল রবিবার গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্যের ধানমণ্ডি নগর হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফরহাদ। এদিকে করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহ গতকাল টেলিফোনে বলেন, ‘(এখন) কিছুটা ভালো আছি।’

ফরহাদ বলেন, ‘রবিবার সন্ধ্যা ৭টায় ধানমণ্ডির নগর হাসপাতালে আসেন জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী ও ছেলে। এরপর সেখানে তাদের করোনা টেস্ট করলে তা পজিটিভ আসে। এরপর তারা কিছু সময় হাসপাতালে কাটিয়ে বাসায় চলে যান। তারা দুজনে বাসায় আইসোলেশনে থাকবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘জাফরুল্লাহ চৌধুরী হাসপাতালে অবস্থান করছেন গত শনিবার বিকেল থেকে। সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তিনি হাসপাতালেই থাকবেন।’

এদিকে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্ত্রী ও ছেলের নমুনা পরীক্ষার জন্য রাজধানীর মহাখালীর রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

গত ২৫ মে গণস্বাস্থ্য উদ্ভাবিত র‌্যাপিড কিটে নমুনা পরীক্ষায় জাফরুল্লাহ চৌধুরীর করোনা ধরা পড়ে। পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতাল ও আইইডিসিআরে টেস্টেও রিপোর্ট পজিটিভ আসে।

শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে গতকাল ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘কিছুটা ভালো আছি কাশিটা একটু বেড়েছে।’ গত শনিবার ডায়ালাইসিস করিয়েছেন এবং ব্রিদিং (শ্বাস-প্রশ্বাস) থেরাপি নিয়েছেন বলে জানান তিনি।

এ সময় দ্রুত প্রতিটি জেলায় প্লাজমা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা ও ওষুধের দাম ‘ক্রয়সীমার’ মধ্যে রাখতে সরকারের কাছে আহ্বান জানান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সারা দেশে প্রতিটি জেলায় এখনই প্লাজমা ব্যাংক তৈরি করা জরুরি।’ গণস্বাস্থ্যের উদ্ভাবিত কিট দ্রুত অনুমতি দিয়ে সর্বসাধারণের চিকিৎসাসেবায় সরকার এগিয়ে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের এই প্রতিষ্ঠাতা।

আরও দেখুন

পেঁয়াজের চারা পুড়ে শেষ-কৃষকের মাথায় হাত! জমিতে এখন শুধুই ঘাস!

নিজস্ব প্রতিবেদক নলডাঙ্গা,,,,,,,,,,,,,,,,,জমিতে নষ্ট হওয়া পেঁয়াজের চারা দেখে নিজেদের ধরে রাখতে পারেননি জমি লিজ নিয়ে …