নিউজ ডেস্ক:
ঢাকা ও সৈয়দপুর অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরে যাত্রীদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের দুটি লাউঞ্জ। এ নিয়ে ঢাকাসহ ৬টি বিমানবন্দরে যাত্রীসেবায় ১৬টি লাউঞ্জ রয়েছে। এতে করে উন্নত যাত্রী সেবার পাশাপাশি রাজস্ব আয় বাড়ছে বেবিচকের।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান সমকালকে জানান, যাত্রীসেবা উন্নত করার লক্ষ্যে ঢেলে সাজানো হচ্ছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল। অভ্যন্তরীণ যাত্রীদের চাপ সামাল দেওয়ার পাশাপাশি সেবার মান বাড়াতে এই উদ্যোগ নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
তিনি বলেন, এরই মধ্যে বিমানবন্দরে আরও কয়েকটি লাউঞ্জ নির্মাণ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
বেবিচক কর্মকর্তারা জানান, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) অনুমতিক্রমে যাত্রীসেবায় বিমানবন্দর টার্মিনালগুলোতে এসব লাউঞ্জ নির্মাণ করেছে গোল্ডহিল অ্যালায়েন্সসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
লাউঞ্জগুলোর মধ্যে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক টার্মিনালে ৫টি, অভ্যন্তরীণ টার্মিনালে ৩টি, চট্টগ্রামের শাহ আমানতে ৩টি, কক্সবাজারে ২টি, সিলেটে ২টি ও সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ১টি লাউঞ্জ রয়েছে।
লাউঞ্জগুলোতে ওঠা-নামার জন্য রয়েছে অত্যাধুনিক লিফট। যাত্রীদের জন্য উন্নত মানের বসার ব্যবস্থা, স্মোকিং জোন, ডায়াপার চেঞ্জিং স্টেশন, মাদারস কর্নার ও প্লেয়ার্স রুম।
এ বিষয়ে লাউঞ্জ ব্যবসায়ীদের মধ্যে একজন গোল্ডহিল অ্যালায়েন্সের মালিক তানভীর আহমেদ সমকালকে জানান, বেবিচকের অনুমতিক্রমে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরে যাত্রীসেবায় এসব নির্মাণ করা হয়। এতে বিমানবন্দরে উন্নত যাত্রীসেবার পাশাপাশি রাজস্ব আয় বাড়ছে বেবিচকে।