নিউজ ডেস্ক:
আজ সোমবার (২৩ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী জানান, করোনাভাইরাসের টিকার আওতায় যাতে বেশিরভাগ মানুষকে আনা যায় সেই লক্ষ্যে গত ৭ থেকে ১২ই আগস্ট পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গণটিকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই কার্যক্রমে বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা তৈরি হলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ছয় দিনের এই কার্যক্রমে ৩২ লাখ মানুষকে গণটিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছিল। এই গণটিকা কার্যক্রমে ছয় দিনে ৩০ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ কমে আসছে, মৃত্যুও কমছে। এখন শহরে টিকাদান কার্যক্রম বেশি চলছে। সেপ্টেম্বরের মধ্যে ফাইজারের ৬০ লাখ ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। চীন থেকে আরও ১০ লাখ পাওয়া যাবে। সাড়ে ১০ কোটি সিনোফার্মের ভ্যাকসিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মাধ্যমে কিনতে হবে। সেটা অর্ডার দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, চীনের সঙ্গে চুক্তি হয়ে আছে সাড়ে ৬ কোটির। ডিসেম্বরের মধ্যে ১৬ কোটি ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, রবিবার (২২ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত ৩ কোটি ৫৩ লাখ ৩৬ হাজার ১০ জন করোনা টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন। এরমধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়ে ৩ কোটি ৪৯ লাখ ২৩ হাজার ৮৩৬ এবং পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে ৪ লাখ ১২ হাজার ১৭৪ জন নিবন্ধন করেছেন।