নিউজ ডেস্ক:
বিএনপি-জামাত সরকার এদেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছিল ৫ বার, আর শেখ হাসিনার সরকার দুর্নীতি দমন কমিশনকে স্বাধীন করেছে, শক্তিশালী করেছে। আজকে একটা মেসেজ ক্লিয়ার দুর্নীতিবাজ যেই হোক, কারোর রক্ষা নাই। আজকে দলীয় নেতা-কর্মী বলেন, আর প্রশাসনিক আমলা বলেন দুর্নীতি করলে শাস্তি পেতেই হবে।
১৭ মে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ (সোমবার) বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা, দৃষ্টি প্রতিবন্ধি, বাক প্রতিবন্ধি, শ্রবণ প্রতিবন্ধি ও শারীরিক প্রতিবন্ধিদের মাঝে শাড়ী, লুঙ্গি, হুইল চেয়ার ও সাদা ছড়ি বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এ কথা বলেন।
যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা এই ১৭ই এপ্রিল ১৯৮১ সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন বলে এদেশের মানুষ, আমরা প্রকৃত দেশপ্রেমী এবং আদর্শিক নেতৃত্ব ফিরে পেয়েছি। দীর্ঘ ৬ বছর শরণার্থী ও নির্বাসনের জীবন কাটিয়ে, সকল ভয়কে উপেক্ষা করে, এদেশের মানুষকে ভালোবেসে তাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে মাথায় কাফন বেঁধে তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন সেই যন্ত্রণাবিদ্ধ বর্ষায়।
ভেবে দেখুন, সামরিক শাসনামলে তাঁর স্বদেশে ফেরা ছিল কতটা সাহসী সিদ্ধান্ত। ২৩ বছর তাঁর পিতা, আমাদের জাতির পিতা এদেশের দুঃখী মানুষকে ভালবেসে যৌবনের ১৫টি বছর সংগ্রাম করেছেন, জেল, জুলুম অত্যাচার সহ্য করেছেন। সেই ভালবাসার মূল্য দিতে এদেশের মানুষও বঙ্গবন্ধুকে পাল্টা ভালবেসে তাঁর ডাকে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে, ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছিল, আমাদের মায়েরা ইজ্জত দিয়েছিল। সেই ভালবাসার ঋণ বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধুকন্যা ধারাবাহিকভাবে দুই প্রজন্ম ধরে শোধ করে যাচ্ছেন। পরিবারের ১৫ জন সদস্য হারাবার শোক তাঁকে দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করে যেতে শক্তি দিয়েছে, করে তুলেছে আরও দায়িত্বশীল। বঙ্গবন্ধু সপরিবারে জীবন দিয়ে গেছেন, আর তাঁর কন্যা মাথায় কাফন বেঁধে এদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে দিচ্ছেন।
মানিক মিয়া এভিনিউয়ে আয়োজিত লাখো জনতার উপস্থিতিতে সেদিনের সমাবেশে শেখ হাসিনা বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে বলেছিলেন, “সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির জনকের হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই।” খেয়াল করে দেখুন, জাতির পিতা হত্যার বিচার কিন্তু কোন বিশেষ ট্রাইব্যুনালে হয় নাই।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের নির্বাচনী ইস্তেহার খুলে পড়ে দেখুন এমন কোন প্রতিশ্রুতি নাই, যেটা তিনি পূরণ করেন নাই। বরং যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন জনগণের কাছে তাঁর থেকে অনেক বেশি এই সরকার করেছে। শুধু হাওয়ার উপর বক্তব্য দিলে হবে না, খাতা-কলম নিয়ে, তথ্য-উপাত্ত নিয়ে বসে দেখেন, অন্যান্য সরকার কি করেছে, আর আমাদের বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার কি করেছে। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি যে এমন কোন প্রতিশ্রুতি খুঁজে পাবেন না যেটা শেখ হাসিনা পূরণ করেন নাই। করোনা মোকাবিলায় বিশ্বে চতুর্থ স্থান অধিকারি বাংলাদেশ; নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্য, শিশুমৃত্যুর হার, পরিবেশ, শিল্পায়ন, বিনিয়োগ ইত্যাদিতে বাংলাদেশ বিশ্বে সেরা এবং একটি অনুকরণীয় রাষ্ট্র।
যুবলীগ চেয়ারম্যান বিএনপি-জামাতের উদ্দেশ্যে বলেন, ক্ষমতার লোভে এই সকল অপরাজনীতি বন্ধ করেন। আপনারা যদি দেশকে ভালবাসেন, আপনাদের উচিৎ গঠনমূলক বিরোধিতা করে এদেশকে আরও শক্তিশালী করা। কই কোন জাতীয় সংকটে আপনাদেরতো জনগণের পাশে দেখলাম না। যখন দেখলেন সরকারের মেয়াদ শেষের দিকে, তখন ক্ষমতার লোভে অন্ধ হয়ে একটা কার্যকরী এবং গণতান্ত্রিক সরকার উচ্ছেদের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলেন। কীভাবে? বিদেশিদের সাথে সন্ধি করে, এদেশের টাকা বিদেশে পাচার করে, লবিং করে।
বিশ্বাসযোগ্যতার ঘাটতি কোথায়? শেখ হাসিনার কাছ থেকে আবার কে বিশ্বাসযোগ্য এবং নিরপেক্ষ? কে বেশি ন্যায়পরায়ণ? শেখ হাসিনা কি এই প্রশ্নের উত্তর তার কর্ম দিয়ে প্রমাণ করেন নাই। তিনি তার কর্ম দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে তিনি ন্যায় পরায়ণতার মূর্ত প্রতীক এবং নিরপেক্ষতার মূর্ত প্রতীক।
পরশ নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমাদের সামনে অনেক কাজ। আপনারা যদি যুবলীগ করতে চান, তাহলে পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করতে হবে। শেখ হাসিনা যে রাজনৈতিক মানদন্ড স্থাপন করেছেন সেটা অনুসরণ করতে হবে। সততা এবং নিষ্ঠার সাথে গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে যেতে হবে। আমাদের এই দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর পর বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের আলোকবর্তিকা আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা। একাত্তুরে বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। যা বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন। আর ’৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশের সকল অর্জন বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরেই হয়েছে। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বসভায় মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে। তাঁর হাত ধরেই ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ পরিণত হবে উন্নত রাষ্ট্রে। কিন্তু সেই লক্ষ্য অর্জনে আমাদের যুবকদের বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে। প্রথমত, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।
আমাদেরকেই রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিত করতে হবে যে ২০২৩ সালের নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার আবারো রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে আসবে। সেই লক্ষ্যে আমাদের ৪টি প্রস্তুতিমূলক কাজ করার প্রয়োজন। প্রথমত, (১) সেবামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণের পাশে দাঁড়াবার কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। (২) অনৈতিক ও অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ করতে হবে। (৩) নিজেদের মধ্যে ভেদাভেদ এবং গ্রুপিং বন্ধ করতে হবে। (৪) সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করতে হবে। এই লক্ষ্যগুলো অর্জনে আমাদের একসাথে কাজ করতে হবে। বলা সহজ হলেও অনেক প্রতিকূলতাও রয়েছে, আমি জানি। কিন্তু সকল প্রতিকূলতাই মোকাবিলা করতে হবে কঠিন পরিশ্রম ও পরীক্ষার মাধ্যমে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, ১৯৮১ সালের ১৭ মে এই ঢাকা শহরে ঝড়বৃষ্টি উপেক্ষা করে জনতার ঢল নেমেছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে বরণ করে নেওয়ার জন্য। সে দিন স্লোগান ছিল “হাসিনা তোমায় কথা দিলাম মুজিব হত্যার বদলা নেবো।” নদী পার হয়ে, পাহাড় ডিঙ্গিয়ে একাকার হয়েছিল গোটা ঢাকার শহর। তিনি সেদিন বলেছিলেন-সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে ফিরে এসেছি। আমি এই বাংলার মেহনতি মানুষের ভাগ্যোন্নয়ন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করে যাবো। আজও তিনি তাঁর ওয়াদা ও আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি।
তিনি বিএনপি-নেতাদের উদ্দেশ্যে বলেন, জিয়াউর রহমান একজন খুনি, এই বিএনপি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। এই সন্ত্রাসী সংগঠন আবারও নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরে করেছে। তারা শেখ হাসিনার সরকার পতন না ঘটিয়ে ঘরে ফিরে যাবে না। আজকের এই সভা থেকে বলতে চাই-যদি আবারও আগুন সন্ত্রাসী করেন, পিছন দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করেন, দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন তাহলে আপনাদেরকে ঘর থেকেই বের হতে দেওয়া হবে না।
সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে আলহাজ্ব মোঃ হুমায়ুন কবীর যুবলীগের নেতা-কর্মীদের প্রসংশা করে বলেন, এই করোনার মহামারিতে যখন অনেকে ঘরে বসে ছিলেন, করোনায় মৃত ব্যক্তির দাফন/সৎকার করার লোক ছিল না, তখন যুবলীগের নেতা-কর্মীরা নিজেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে তাদের দাফন/কাফন করেছে। ফ্রি-অ্যাম্বুলেন্স সেবা দিয়েছে, তারা সত্যিকারের মানবতার পরিচয় দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর এই বাংলার মাটিতে যেন সেই হত্যার বিচার না হয় সে জন্য তিনি ইনডেমনিটি আইন করেছিলেন। শুধু তাই নয় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা যেন দেশে আসতে না পারে সেজন্য নানা ধরণের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে সকল রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে এই বাংলার মাটিতে ফিরে এসেছিলেন। যার ফলে এদেশের মানুষ আজ অধিকার ফিরে পেয়েছে। গণতন্ত্র ফিরে পেয়েছে।
সঞ্চালকের বক্তব্যে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, খেটে খাওয়া মানুষের নেত্রী, গণতন্ত্রের মানসকন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা স্বদেশে ফিরে এসেছিলেন বলেই আমরা অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হয়েছি, বাঙালি জাতি বিশ্বের বুকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি যুবলীগের নেতা-কর্মীদের বলেন, করোনার এই মহামারি সময়ে ফ্রি-অক্সিজেনসেবা, টেলিমেডিসিন সেবা, অসহায় কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দেওয়া, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তির দাফন/সৎকারসহ নানা ধরণের মানবিক কাজ করে যুবলীগকে মানবিক যুবলীগে পরিণত করেছেন আপনারাই। মানুষের পাশে থেকে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা স্বার্থের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, মানুষের উপর অত্যাচার-জুলুমে বিশ্বাস করে না। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের নেতা-কর্মীরা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে আপনারা প্রমাণ করেছেন আপনারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার আদর্শের সৈনিক।
তিনি বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যে বলেন-যারা কথায় কথায় সরকার পতনের কথা বলে সরকারকে হুমকি দেয় তাদেরকে বলতে চাই শুধু ঢাকার শহর নয় সারা বাংলাদেশের কোথাও বিএনপি-জামাতকে মাঠে নামতে দিবে না যুবলীগের নেতা-কর্মীরা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাড. মামুনুর রশীদ, ডাঃ খালেদ শওকত আলী, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, মোঃ এনামুল হক খান, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, তাজউদ্দিন আহমেদ, মোঃ জসিম মাতুব্বর, মোঃ আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, মুহা: বদিউল আলম, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডাঃ হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, অ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা
কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম মিল্টন, আন্তর্জাতিক সম্পাদক কাজী সারোয়ার হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব মুস্তাফিজ, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মোঃ ফরিদ রায়হান, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মীর মোঃ মহি উদ্দিন, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান সম্পাদক শাহীন মালুম, পরিবেশ সম্পাদক মোঃ হারিস মিয়া শেখ সাগর, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মোঃ আবদুল হাই, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক অ্যাড. মোঃ হেমায়েত উদ্দিন মোল্লা, ধর্ম সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, মহিলা সম্পাদক অ্যাড. মুক্তা আক্তার, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-অর্থ সম্পাদক সরিফুল ইসলাম দুর্জয়, উপ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক মোঃ সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-ত্রাণ সম্পাদক মোঃ আলতাফ হোসেন, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মোঃ রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক ফজলে রাব্বী স্মরণ, উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক ডাঃ মাহফুজুর রহমান উজ্জ্বল, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ আবদুর রহমান, উপ-কৃষি ও সমবায় সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, উপ-মহিলা সম্পাদক সৈয়দা সানজিদা শারমীনসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।