শুক্রবার , নভেম্বর ২২ ২০২৪
নীড় পাতা / জাতীয় / উৎপাদিত পণ্য বিপণনে কৃষকদের জন্য বড় প্রকল্প

উৎপাদিত পণ্য বিপণনে কৃষকদের জন্য বড় প্রকল্প

আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে কৃষকরা যেন ন্যায্য দামে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে কৃষকদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ দিয়ে মানসম্পন্ন কৃষি পণ্য উৎপাদনে উৎসাহিত করা হবে।

দেশের ৩১ জেলার ৬২ উপজেলার ৩ হাজার কৃষককে প্রাথমিকভাবে এ প্রকল্পের আওতায় রাখা হবে। সরকারি অর্থায়নে ১৬০ কোটি টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম)।

প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, কৃষি উন্নয়নের জন্য শক্তিশালী ও দক্ষ কৃষি বিপণন ব্যবস্থা গড়ে তুলতেই এ প্রকল্প নেয়া হয়েছে। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের পূর্বের সাংগঠনিক কাঠামো অনুযায়ী দেশব্যাপী বিপণন কার্যক্রম পরিচালনা করা দুরূহ ব্যাপার ছিল। এর জন্য কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের জন্য বিদ্যমান কাঠামো পূর্ণগঠন করা হবে। আর সারাদেশে উপজেলাসহ মোট দুই হাজার ৬০৪টি পদ সৃজনের অনুমোদন পাওয়া গেছে।

নির্বাচিত প্রকল্প এলাকায় কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নিজস্ব কোন অবকাঠামো বা অফিস ভবন না থাকায়, শুধুমাত্র অফিস ভাড়া বাবদ প্রতিবছর সরকারের ৭১ লাখ ৪৬ হাজার টাকা রাজস্ব ব্যয় হয়।

সূত্র মতে, দেশব্যাপী বিপণন কার্যক্রম পরিচালনা এবং বিপণন সেবা পৌঁছে দেবার লক্ষ্যে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর শক্তিশালীকরণ প্রয়োজন। নতুন অবকাঠামো অনুযায়ী উৎপাদক, বিক্রেতা ও ভোক্তাদের আরও উন্নত সেবা, অবকাঠামো ও লজিস্টিক সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর আও শক্তিশালী ও কার্যকর করা প্রয়োজন। প্রকল্প এলাকায় উপযুক্ত বিপণন, সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ অবকাঠামোয়ের অভাবে কৃষি পণ্যের ক্ষতি হচ্ছে।

প্রকল্পের জন্য ৩১টি জেলাকে নির্বাচন করা হয়েছে। নতুন কাঠামোনুযায়ী উৎপাদক, বিক্রেতা ও ভোক্তাদের আরও উন্নত সেবা, অবকাঠামো ও লজিস্টিক সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর আরও শক্তিশালী ও কার্যকর হবে। এভাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কর্মপরিধি অনেকগুণ বৃদ্ধি পাবে।

আরও দেখুন

পিরোজপুরে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ে দিনব্যাপীপ্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:  ১৩ জুলাই ২০২৪, শনিবার, ঢাকা: মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ে পিরোজপুরের …