শুক্রবার , এপ্রিল ১৯ ২০২৪
নীড় পাতা / মুক্ত মত / উচ্চ রুচিশীল লালপুরের বৈদ্যনাথপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী

উচ্চ রুচিশীল লালপুরের বৈদ্যনাথপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী

আব্দুল মোমিন শাহিন
আমরা গভীর পর্যবেক্ষণে লক্ষ্য করেছি যে, বিশ্বমানবতার অগ্রদুত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করে চলেছেন। তিনি ২০১৩ সালে সারাদেশের বেসরকারি রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে একীভূত করে জাতীয়করণ করে প্রাথমিক শিক্ষার সাথে জড়িত সকলের নয়নমনির অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন। প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আধুনিক বিল্ডিং, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ, ল্যাপটপ বিতরন, ১০০%উপবৃত্তি প্রদান, বৃত্তিকোটা বৃদ্ধি সহ প্রতিবছর স্কুলের বৃহৎ ও ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য আর্থিক বাজেট প্রদান করেন।

প্রতি বছর এই বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে একটি বিদ্যালয় কিভাবে সাজানো যায় তার উৎকৃষ্ট ও প্রশংসনীয় অর্জন করতে সক্ষম হন-নাটোর জেলার লালপুর উপজেলা সদরের সন্নিকটে বৈদ্যনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী। এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক অত্যন্ত সাদামনের একজন মানুষ সাবান আলী তার সহকারি শিক্ষকদের সঙ্গে পরামর্শ করে স্কুলটিকে সুন্দর করে সজ্জিতকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সহকারি শিক্ষকগণও তাদের আন্তরিক সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে স্কুলের ২০১৮ সালের বরাদ্দকৃত অর্থের সঠিক ব্যবহার করেন।

স্কুলটি সাম্প্রতিককালে জাতীয়করন হলেও বর্তমানে উপজেলার অনেক পুরাতন সরকারি স্কুলের চেয়ে অবকাঠামোগত দিক থেকে এগিয়ে চলেছে। এবছরের বরাদ্দকৃত অর্থের অনেক স্কুলে কোন কাজ শুরু না হলেও বৈদ্যনাথপুর স্কুলের শিক্ষকমন্ডলী উচ্চ রুচিশীল মনোভাবের পরিচয় দিতে সক্ষম হয়েছেন। অনেক স্কুলের প্রধান শিক্ষক সরকারি বরাদ্দকৃত অর্থ নিজের মনে করে তার সহকারি শিক্ষকদের জানতেই দিতে চান না। কারণ তাদের মনোভাব তৈরির শিক্ষা এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাবান আলীর নিকট থেকে নেওয়া উচিৎ। কারণ আমার বিশ্বাস একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক যদি আন্তরিক হন তাহলে সহকারি শিক্ষকদের সাথে নিয়ে এভাবে নিজ নিজ স্কুলটাকে সুন্দর করে সাজাতে পারেন। এক্ষেত্রে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহোদয়কে অবশ্যই সেবাদানে ও মনিটরিং এ আন্তরিক ভাবে অগ্রণী ভুমিকা পালন করতে হবে।

আমরা চাই, লালপুর উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় এরকম রং ও সজ্জিতকরণ করা হোক-যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট আমাদের এই আবেদন রাখছি।

প্রতি বছর এই বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে একটি বিদ্যালয় কিভাবে সাজানো যায় তার উৎকৃষ্ট ও প্রশংসনীয় অর্জন করতে সক্ষম হন-নাটোর জেলার লালপুর উপজেলা পরিষদের সন্নিকটে বৈদ্যনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী। এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক অত্যন্ত সাদামনের একজন মানুষ সাবান আলী তার সহকারি শিক্ষকদের সঙ্গে পরামর্শ করে স্কুলটিকে সুন্দর করে সজ্জিতকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সহকারি শিক্ষকগণও তাদের আন্তরিক সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে স্কুলের ২০১৮ সালের বরাদ্দকৃত অর্থের সঠিক ব্যবহার করেন। স্কুলটি সাম্প্রতিক জাতীয়করন হলেও বর্তমানে উপজেলার অনেক পুরাতন সরকারি স্কুলের চেয়ে অবকাঠামোগত দিক থেকে এগিয়ে চলেছে।

এবছরের বরাদ্দকৃত অর্থের অনেক স্কুলে কোন কাজ শুরু না হলেও বৈদ্যনাথপুর স্কুলের শিক্ষক মন্ডলী উচ্চ রুচিশীল মনোভাবের পরিচয় দিতে সক্ষম হয়েছেন। অনেক স্কুলের প্রধান শিক্ষক সরকারি বরাদ্দকৃত অর্থ নিজের মনে করে তার সহকারি শিক্ষকদের জানতেই দিতে চান না। কারণ তাদের মনোভাব তৈরির শিক্ষা এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাবান আলীর নিকট থেকে নেওয়া উচিৎ।কারণ আমার বিশ্বাস একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক যদি আন্তরিক হন তাহলে সহকারি শিক্ষকদের সাথে নিয়ে এভাবে নিজ নিজ স্কুলটাকে সুন্দর করে সাজাতে পারেন। এক্ষেত্রে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মহোদয়কে অবশ্যই সেবাদানে ও মনিটরিং এ আন্তরিক ভাবে অগ্রণী ভুমিকা পালন করতে হবে।

আমরা চাই,লালপুর উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় এরকম রং ও সজ্জিতকরণ করা হোক-যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট আমাদের এই আবেদন রাখছি।

আরও দেখুন

৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সতর্কতা ইউজিসির

নিউজ ডেস্ক: নানা বিতর্কের মধ্য দিয়ে চলা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিসহ ৩৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *