নিজস্ব প্রতিবেদক
ঈদের পরদিন নাটোরের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। ঈদের দিনের কুরবানি, কোরবানির মাংস প্রস্তুত করার জন্য এবং রান্নাবান্নার জন্য সময় না পাওয়ায় কেউ ঘুরে বেড়াতে পারেননি। কিন্তু দ্বিতীয় দিনেই পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে মানুষ ভিড় জমাতে শুরু করে। নাটোরের যে ক’টি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে সেগুলো ভিড়ে ঠাসা।
নাটোরের উত্তরা গণভবন, রাণীভবানীর রাজপ্রাসাদ, মিনি কক্সবাজার খ্যাত পাটুল, সিংড়া-বারুহাস সাবমারসিবল সড়কসহ যে কয়টি পর্যটন স্পট রয়েছে। সেখানে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতাদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। বিকেল হতে নানা রকম যানবাহনে করে মানুষ এ সকল পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে বেড়াতে গেছেন।
এবারে নৌকা ভ্রমণের জন্য জেলা প্রশাসন থেকে সর্তকতা জারি করা হয়েছে। যেহেতু আকাশে মেঘ আছে এবং বিলের পানি ও উত্তাল রয়েছে, সে কারণে একজনও যেন লাইফ জ্যাকেট ছাড়া নৌকা ভ্রমণে বের না হয়। বিল অঞ্চলে যেগুলো পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে সেগুলোতে যাওয়ার রাস্তা খুবই সরু হওয়ায় বিরক্তি প্রকাশ করেছেন পর্যটকরা। বিশেষ করে জেলার বাইরে থেকে বেড়াতে আসা পর্যটকরা এখানে রাস্তার সমালোচনা করেছেন।
ছুটি হওয়ায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণের জন্য ছিল না কোন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা। কিন্তু আনন্দ তো আর থেমে থাকার নয় তাই সকল প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে ভিড় জমাচ্ছেন সবাই এ সকল পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে।
আরও দেখুন
নাটোরের সকল এমপিদের গ্রেপ্তারের দাবি যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের
নিজস্ব প্রতিবেদক,,,,,,,, সাম্য ও মানবিক দেশ বিনির্মাণে দিকনির্দেশনামূলক যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক …