শুক্রবার , সেপ্টেম্বর ২০ ২০২৪
নীড় পাতা / শিক্ষা / ইবিতে ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ’ পাচ্ছেন যারা

ইবিতে ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ’ পাচ্ছেন যারা

নিউজ ডেস্কঃ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উচ্চশিক্ষায় গবেষণা সহযোগিতা প্রকল্প ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ’ পাচ্ছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ৩৯ শিক্ষার্থী। একই সাথে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মসূচি’ খাত থেকে বিশেষ অনুদানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১ জন শিক্ষক (প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর) নির্বাচিত হয়েছেন। সম্প্রতি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. রবিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভৌতবিজ্ঞান, জীব ও চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান এই তিন ক্যাটাগরিতে ফেলোশিপ পাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ৩ হাজার ২০০ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৪৮ জন এমফিল ও পিএইচডি গবেষকের ফেলোশিপ নবায়ন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, এ বছর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের মোট ৩৯ জন শিক্ষার্থী এ ফেলোশিপ পাচ্ছেন। এর মধ্যে ভৌতবিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে ২৯ জন এবং জীব ও চিকিৎসা বিজ্ঞান ক্যাটাগরি থেকে ১০ জন।

ভৌতবিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে এ ফেলোশিপের জন্য মনোনীত হয়েছেন- ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের ফারাহ হোসাইন, মার্জিয়া খাতুন, গৌতম দাস, সোহানুর রহমান, হাসনাইন মুস্তাক, সুমাইয়া তাবাসসুম, নিলুফার ইয়াসমিন লিজা, রুকাইয়া পারভিন, রিতা খাতুন, তামান্না তানজিমা, সাদিয়া সুলতানা, নওরিন চৌধুরী, মাজেদুল হক সাচ্চু, নিপা খাতুন, শাহিনা আক্তার, দিপা রানী পাল, রাশিব হাসান, আবু রায়হান, আব্দুল্লাহ আল মামুন খান, জেসমিন আরা, মুতমাইন্না খাতুন, আবু মুছা, শামিম শেখ ও আব্দুল মালেক তুহিন।

ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ থেকে মনোনীত হয়েছেন মইনুজ্জামান, ইসমাইল হোসেন, তন্দ্রা রানী ও তানিয়া আখতার আশা। এছাড়া ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিভাগের শারমিন সুলতানা এ ফেলোশিপ পাচ্ছেন।

জীব ও চিকিৎসা বিজ্ঞান ক্যাটাগরিতে এ ফেলোশিপ পাচ্ছেন ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের জিনিয়া সুলতানা, মাহফুজুর রহমান ও আশিকুজ্জামান। বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মুনজুরা খাতুন, আনজুমানে জান্নাতি নুর, শামীম হোসেন, আব্দুল কাদের, মেরাজ আলী, লাবণ্য অদিতি ও শামীমা আকতার।

প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর হিসেবে মনোনীত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১ শিক্ষক হলেন- বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মফিজুর রহমান, ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক এটিএম মিজানুর রহমান ও ড. আসাদ-উদ-দৌলা, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হুমায়ুন কবির ও সহকারি অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান, অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান ও অধ্যাপক ড. মিনহাজ-উল-হক, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শিপন মিয়া।

উল্লেখ্য, ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছর থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এই অনুদান প্রদান করা হয়।

আরও দেখুন

নাটোরে স্কুল কলেজ পুরোদমে খুললেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম

নিজস্ব প্রতিবেদক:   শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী নাটোরে স্কুল কলেজ পুরোদমে খুললো আজ রবিবার। প্রথম দিনে …