নিজস্ব প্রতিবেদক:
লক্ষ্মী হলেন হিন্দু দেব-দেবীর মধ্যে অন্যতম এক দেবী। তিনি ধনসম্পদ, আধ্যাত্মিক সম্পদ, সৌভাগ্য ও সৌন্দর্যের দেবী। তিনি বিষ্ণুর পত্নী। তার অপর নাম মহালক্ষ্মী। জৈন স্মারকগুলিতেও লক্ষ্মী দেবীর ছবি দেখা যায়। লক্ষ্মীর দেবীর বাহন পেঁচা। লক্ষ্মী ছয়টি বিশেষ গুণের দেবী। তিনি বিষ্ণু শক্তিরও উৎস। বিষ্ণু রাম ও কৃষ্ণ রূপে অবতার গ্রহণ করলে, লক্ষ্মী সীতা ও রাধা রূপে তাদের সঙ্গিনী হয়ে আবির্ভূত হয় এমনি প্রতিক। কৃষ্ণের স্ত্রী রূপে লক্ষ্মীর অবতাররূপে কল্পিত হন।
দেবী লক্ষ্মী হলেন গৌরব ও খ্যাতির দেবী। সমস্ত পুজো দেবী লক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করার জন্য করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে লক্ষ্মী যে বাড়িতে থাকেন সেখানে টাকার অভাব নেই। প্রত্যেকেই চায় মা লক্ষ্মী যেন তাদের বাড়িতে থাকে। পদ্ম ফুলের ওপর বিরাজিতা দেবী লক্ষ্মী হলেন ধন সম্পদ, সৌভাগ্য ও সৌন্দর্যের দেবী। ত্রিগুণের মধ্যে তিনি হলেন রজগুণের প্রতীক। সংসারে জীবন ধারণ করার জন্য এই রজগুণের বিশেষ সমাদর রয়েছে। লক্ষ্মী শব্দের অর্থ হল সকলে যাকে লক্ষ্য করেন। অর্থাৎ সকলে যাঁকে দর্শন করেন সেই শ্রী মূর্তি। লক্ষ্মী সকলকে যশ, খ্যাতি, সমৃদ্ধি ও প্রতিপত্তি প্রদান করেন।
সুস্বাস্থ্য ও আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির জন্য কোজাগরী লক্ষ্মীপূজায়, সন্ধে বেলায় চাঁদের আলোয় গোবিন্দভোগ চালের পায়েস তৈরি করে রাখুন। সারারাত একটি নেট দিয়ে ঢেকে দেবেন সেই পায়েসের পাত্র, যাতে পোকামাকড় না পড়ে। পরের দিন ওই পায়েস বাড়ির সবাই মিলে খান। এতে শরীরও সুস্থ থাকবে আর আর্থিক শ্রীবৃদ্ধিও হবে।
আরও দেখুন
রাণীনগরে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে মারপিট করে ১৫ভরি স্বর্ণের ও
১০০ভরি চান্দির গহনা ছিনতাই নিজস্ব প্রতিবেদক রাণীনগর,,,,,,,,,, নওগাঁর রাণীনগরে দোকান থেকে বাড়ী ফেরার পথে পথ …