রবিবার , নভেম্বর ২৪ ২০২৪
নীড় পাতা / জাতীয় / অপশক্তি রুখবই ॥ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অঙ্গীকার

অপশক্তি রুখবই ॥ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অঙ্গীকার

নিউজ ডেস্ক:
‘স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসেও একাত্তরের পরাজিত শক্তির উত্তরসূরিরা এখনও দেশবিরোধী নানা ষড়যন্ত্র করছে। দেশের অগ্রযাত্রা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বাঙালীর সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানতে চাইছে। এখন আর এই অপশক্তি ক্ষমা বা এড়িয়ে যাওয়া নয়, নব্য রাজাকারদের প্রতিরোধ করার সময়। এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে এই অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে, মৌলবাদী উগ্রবাদী গোষ্ঠীকে শক্তহাতে দমন করতে হবে। নতুন রাজাকারদের আমরা প্রতিহত করবই। আর একাত্তরের গণহত্যার জন্য একদিন পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতেই হবে।’ 

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধা জানাতে আসা বুদ্ধিজীবীদের সন্তান এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নানা পেশার মানুষের কণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছে এই দৃপ্ত শপথ। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে অগ্রযাত্রার গর্ব নিয়েই সাম্প্রদায়িকতা-উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠীকে পরাজিত করে অসাম্প্রদায়িক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে মঙ্গলবার জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করল সর্বস্তরের মানুষ। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িক শক্তিকে প্রতিরোধের প্রত্যয় ঝরেছে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষের কণ্ঠে। ডাক এসেছে ঐক্যবদ্ধভাবে এই অপশক্তিকে রুখে দেয়ার। পলাতক বুদ্ধিজীবী হন্তারকদের দেশে ফিরিয়ে এনে মৃত্যুদ- কার্যকরের দাবিও ছিল প্রচ-।

এদিন শোকে আপ্লুত লাখো মানুষ মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের ঊষালগ্নে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান অসংখ্য বুদ্ধিজীবী হত্যাযজ্ঞের মর্মন্তুদ যন্ত্রণার স্মৃতি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা রায়েরবাজার শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় জগন্নাথ হলের স্মৃতিস্তম্ভে নিবেদন করেছেন প্রাণের শ্রদ্ধার্ঘ্য। স্বজনহারা মানুষের বুকের ভেতর চেপে রাখা কান্নায় ভিজে উঠেছিল বেদিমূল।

সময়ের ব্যবধানে বাঙালীর স্লোগান-দাবিও পাল্টে গেছে। স্বাধীনতার পর দেশবাসীর প্রতিটি অনুষ্ঠানেই ছিল একই দাবি- তা হচ্ছে একাত্তরের ঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। কিন্তু ক্ষমতাসীনরা বিচারের পরিবর্তে যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী-উপদেষ্টা বানিয়ে করেছে পুরস্কৃত, লাখো শহীদের রক্ত¯œাত জাতীয় পতাকা গণহত্যাকারীদের হাতে তুলে দিয়ে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়েছে স্বাধীনতার পক্ষের মানুষকে। কিন্তু বর্তমান অবস্থা সম্পূর্ণ বিপরীত।

২০১৩ সালে বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসির রায় কার্যকরের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়ে কলঙ্ক মোচনের প্রক্রিয়া। এরপর বাঘা বাঘা সব নরহন্তারক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে, ফাঁসির রায়ও কার্যকর হয়েছে। তাই এবার স্বজন হারানোর বেদনা আর বুদ্ধিজীবী হন্তারকদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে রায় কার্যকরের স্বস্তি- এই ভিন্ন আবহেই মঙ্গলবার জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করল কৃতজ্ঞ বাঙালী জাতি। করোনা মহামারীর মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা স্বাধীনতার পক্ষের সব মানুষের কণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী ও নব্য রাজাকারদের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের। ফুলেল শ্রদ্ধায় ও ভালবাসায় শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের স্মরণ করেছেন দেশের মানুষ।

দীর্ঘ চার দশকের বিচারহীনতার সংস্কৃতি আর দেশী-বিদেশী নানা ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে শীর্ষ বুদ্ধিজীবীদের হন্তারকদের বিচারের রায় কার্যকরের তৃপ্তি নিয়েই গোটা জাতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় পালন করেছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। করোনা মহামারী এতদিন মানুষকে ঘরে বন্দী করে রাখলেও এবার শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের উপস্থিতি ছিল উল্লেখ করার মতোই

জঙ্গীবাদ-মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে নির্মূল করার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার অঙ্গীকার আর স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধীমুক্ত দেশ বিনির্মাণে এবার দিবসটিতে করোনার মধ্যেও নতুন প্রজন্মের উপস্থিতি ছিল ব্যাপক। স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের দোসরদের আরেকবার পরাজিত করার দীপ্ত শপথে যেন একাত্তরের মতোই জেগে উঠেছিল দেশের মানুষ। পথে পথে ছিল নতুন প্রজন্মের জাগরণ। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের ইতিহাস জানিয়ে ‘সচেতন নতুন প্রজন্ম’ গড়ে তুলতে সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সন্তানরা। শহীদদের শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণের পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নের অসাম্প্রদায়িক, বৈষম্যহীন ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন সর্বস্তরের জনগণও।

জাতীয় জীবনের বেদনাঘন দিনটিতে রাজধানীর মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ও রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কৃতজ্ঞ বাঙালী জাতি। তাদের হাতে ছিল ফুল, কণ্ঠে ছিল স্বাধীনতাবিরোধীদের মোকাবেলার দৃপ্ত শপথ। বুদ্ধিজীবী হন্তারক যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি প্রবল ঘৃণা-ধিক্কার জানানোর পাশাপাশি দেশে-বিদেশে পালিয়ে থাকা সব যুদ্ধাপরাধীকে ফিরিয়ে এনে বিচারের রায় কার্যকরের দাবিও ছিল প্রচ-।

বেদনায় আচ্ছন্ন মন, শোকে মুহ্যমান হƒদয়- এমনই এক বেদনাবিধুর পরিবেশে জাতি স্মরণ করেছে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের। তবে ছিল না কোন আক্ষেপের সুর কিংবা হতাশার বাণী। শোক যেন এখন পরিণত হয়েছে শক্তিতে। একের পর এক যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি কার্যকর করতে পারায় এবং দেশ দ্রুত সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ায় এবার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে হাজার হাজার মানুষের কণ্ঠে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ওপর আস্থা ও বিশ্বাসের ধ্বনিও উচ্চারিত হয়েছে।

তবে করোনার কারণে এবারও স্বশরীরে উপস্থিত থেকে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারেননি রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকালে রাষ্ট্রপতির পক্ষে তাঁর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল (অব) এস এম সালেহ উদ্দিন ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে তাঁর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমেদ চৌধুরী স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানান। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের উদ্দেশে রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানান।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পক্ষে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সার্জেন্ট এ্যাট আর্মস ক্যাপ্টেন এম এম নাইম রহমান। হুইপদের পক্ষে হুইপ ইকবালুর রহীম ও আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনও পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেছেন। বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানান।

এর আগে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে শহীদ পরিবারের সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধারাও বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে জাতির মেধাবী সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করেন। মন্ত্রিসভার পক্ষে কয়েকজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস আলাদাভাবে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনির চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনীর তš§য় ও শহীদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারের মেয়ে শমী কায়সারের নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তানদের সংগঠন ‘প্রজš§ একাত্তর’ এ সময় শ্রদ্ধা জানিয়েছে।

সূর্যোদয়ের ক্ষণে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও বঙ্গবন্ধু ভবনসহ দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের দিনের কর্মসূচী শুরু হয়েছিল। এরপর সকালে একে একে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ, বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতার প্রতিকৃতি এবং রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, দেশের মানুষ আবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জেগে উঠবে। এই অগণতান্ত্রিক, অবৈধ সরকারকে হটিয়ে দেশে আবার জনগণের রাষ্ট্র, জনগণের পার্লামেন্ট এবং জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের নেতৃত্বে দলটির নেতারা মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান। মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ও রায়েরবাজার বধভূমি স্মৃতিসৌধে আরও শ্রদ্ধা জানিয়েছে ১৪ দল, বাম গণতান্ত্রিক জোট, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), সাম্যবাদী দল, বাংলাদেশ জাসদ, ন্যাপ, গণফোরাম, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), জাকের পার্টি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, বাসদ (মার্কসবাদী), জেএসডি, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ, ছাত্রলীগ, তাঁতি লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ), বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি, মহিলা দল, যুবদল, ছাত্রদল, যুব মৈত্রী, ছাত্র মৈত্রী, যুব ইউনিয়ন, ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় ও বিভিন্ন আবাসিক হল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ^বিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), বাংলা একাডেমি, শিল্পকলা একাডেমি, ঢাকা ইউনিভার্সিটি এ্যালামনাই এ্যাসোসিয়েশন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ’৭১, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, মহিলা পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, শিশু একাডেমি, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, খেলাঘর, জাতীয় প্রেস ক্লাব, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ক্রাইম রিপোর্টার্স এ্যাসোসিয়েশন, কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন, বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ, আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ অজস্র সংগঠন। সর্বস্তরের মানুষের অশেষ শ্রদ্ধা আর ভালবাসার অর্ঘ্যে ফুলে ফুলে ভরে ওঠে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির মিনার।

আরও দেখুন

মিথ্যা মামলা থেকে খালাস বাগাতিপাড়ার দুই সাংবাদিক

নিজস্ব প্রতিবেদক বাগাতিপাড়া,,,,,,,,নাটোরের বাগাতিপাড়ায় মারামারি ও চাঁদাবাজির মিথ্যা মামলা থেকে খালাস পেলেন দুই সাংবাদিক। রবিবার …